ফিট থাকার জন্য প্রতিদিন কোন ডায়েট রুটিন মেনে চলা উচিত?
ফিটনেস মানে শুধুমাত্র শরীরচর্চা নয়। খাদ্যাভ্যাস, নিয়মানুবর্তিতা ও সর্বপরি জীবনযাপনের উপর ফিটনেস নির্ভর করে।
হাইলাইটসঃ
১। ফিট থাকার জন্য কী এক্সারসাইজ করা উচিত?
২। রোজকার কী কী খাবার খাওয়া উচিত?
৩। কত বছর বয়স থেকে ফিটনেস জার্নি শুরু করা উচিত?
ফ্যাট, প্রোটিন সহ সব কিছুই প্রয়োজন আমাদের শরীর ভালো রাখার জন্য। সে কারণে সব খাবারই খেতে হবে। কিন্তু মাথায় রাখতে হবে যে, খাবার সময় ও খাবারের পরিমাণ যেন সঠিক হয়।
রোজকার কী কী খাবার খাওয়া উচিত?
বর্তমান সময়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে, জাঙ্ক ফুড বা বাইরের খাবার খাওয়ার পরিমাণ অনেক বেড়ে গেছে। এটি শরীরের পক্ষে খুব ক্ষতিকারক। তাই বাইরের খাবার পেরিয়ে চলা উচিত। সেকারণে ঘরোয়া খাবার স্বাস্থ্যের পক্ষে সবথেকে বেশি উপকারী। কিন্তু খাবার বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সবসময় একটি ভারসাম্য রাখা প্রয়োজন।
ঘরোয়া খাবার হিসাবে ঘি, ডাবের জল, শাকসবজি, মাছ-মাংস সহ সমস্ত ধরনের খাবারই খাওয়া সম্ভব। এগুলো শরীরের হাড় মজবুত করে এবং উৎসাহ বাড়াতে সাহায্য করে।
তবে বাড়ির খাবারের মধ্যেও চিনি, নুন এবং ময়দা - এই বিশেষ জিনিসগুলি এড়িয়ে চললে, তা আমাদের ফিট হতে অনেক সাহায্য করে।
ফিট থাকার জন্য কী এক্সারসাইজ করা উচিত?
ফিটনেস হল একটি মাইন্ডসেট। ফিট থাকতে গেলে প্রথমেই এই বিষয়ে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হতে হবে। শুধুমাত্র এক্সারসাইজ নয়, সবসময় অ্যাকটিভ থাকাও ফিটনেস।
এটি বজায় রাখার জন্য, যেকোনো কাজ খুব উৎসাহ নিয়ে করতে হবে। অন্যের উপর নির্ভর না করে, নিজের কাজ নিজেকে সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে হবে। ভিতরে ও বাইরে থেকে নিজেকে সুন্দর রাখার এই প্রতীজ্ঞাই হল ফিটনেস।
অফিসের হেলদি টিফিন কী হতে পারে?
রোজকার অফিসের মধ্যাহ্নভোজনের জন্য হালকা খাবার রুটি ও সবজি খুব ভালো।
কত বছর বয়স থেকে ফিটনেস জার্নি শুরু করা উচিত?
ডিজিটাল যুগের বড় থেকে বাচ্চা প্রত্যেকের মধ্যেই গ্যাজেটের প্রতি আসক্তি তৈরি হয়েছে। তাই ১৫ বছর বয়স থেকেই ফিটনেস জার্নি শুরু করা যেতে পারে। এটি বয়স বাড়ার সাথে সাথে সেই ব্যক্তিকে শারীরিক ও মানসিকভাবে দৃঢ় করে তুলবে।