মেইনস্ট্রিম মডেলিং দুনিয়ায় কেরিয়ার গড়তে চাইলে কোন কোন বিষয়ে নজর দেওয়া উচিত?

এই সময়ের অন্যতম জনপ্রিয় ও গ্ল্যামারাস পেশা মডেলিং। ক্যালেন্ডার, ফটোশ্যুট, প্রোডাক্ট মডেলিং থেকে শুরু করে তার পরিসর বহু। লাইম লাইটের একেবারে মাঝখানে, রাতারাতি তারকা হয়ে ওঠা। তবে তারকা হয়ে ওঠার পথটি কিন্তু মোটেই সহজ নয়। এই পেশায় প্রবেশ এবং সাফল্য দুই কঠিন পরিশ্রমের ফল। ত্যাগ করতে হয় বহুকিছু। লাগে মাটি কামড়ে পড়ে থাকার মানসিকতা, ধৈর্য্য সাহস আর বুদ্ধিমত্তা।

মেইনস্ট্রিম মডেলিং দুনিয়ায় কেরিয়ার গড়তে চাইলে কোন কোন বিষয়ে নজর দেওয়া উচিত, টিপস দিলেন মিসেস ইন্ডিয়া ২০১৯ খেতাব বিজয়ী দেবযানী দাস (Debjani Das, Subtitle winner of Mrs India 2019)

মডেল দেবযানী দাসেরও সাফল্যের পিছনে রয়েছে পরিশ্রমী মানসিকতা এবং তুমুল আত্মবিশ্বাস। তাঁর মতে আত্মবিশ্বাসই যে কোনও পেশায় সাফল্যের মূল চাবিকাঠি। ফ্যাশন র‍্যাম্প থেকে শুরু করে জীবনের যে কোনও ক্ষেত্রে আত্মবিশ্বাস হাতিয়ার। এখন মডেলিং-এর পরিসর বেড়েছে। শুধুমাত্র স্লিম মডেলের পাশাপাশি প্লাজ সাইজ মডেলদের নিয়েও কাজ হচ্ছে পৃথিবী জুড়ে। পারফেক্ট মডেল হতে গেলে কয়েকটি বিষয়ের খেয়াল রাখা উচিত। প্রথমত ফাইট, দ্বিতীয়ত ফিটনেস। নিজেকে ফিট ও প্রেজেন্টেবল করে তোলার জন্য প্রপার ডায়েট ার একারসাইজ মাস্ট। বিবাহিতা মডেলদের ক্ষেত্রে পোস্ট প্রেগন্যান্সি ওজন বেড়ে যাওয়ার প্রবণতা দেখা যায়। তাই তাঁদের ারও বেশি করে সচেতন হতে হবে।

ফ্যাশন মডেলদের ‘ওয়েল মেইনটেইন্ড’ হতেই হবে। ফিগার আত্মবিশ্বাস এনে দেয়। স্মার্টনেস, উপস্থিত বুদ্ধি, শিক্ষাগত যোগ্যতার মতো বিষয়গুলিও বড় প্রভাব ফেলে। পার্থক্য এনে দেয় কেরিয়ারে।

মডেলিংকে কেরিয়ার হিসেবে বাছতে গেলে শুরু থেকেই চেহারায় নজর দেওয়া দরকার। তার জন্য চাই সঠিক ডায়েট। নিজের মতো করে ডায়েট নয়, পেশাদার ডায়েটিশিয়ানে সঙ্গে কথা বলে ডায়েট করা উচিত। এক্সারসাইজের ক্ষেত্রেও একই কথা খাটে। ফাস্ট, ফুড, জাঙ্ক ফুড বাদ দিতে হবে। পেশাদার মানসিকতা আনতে হবে।

এটা শেয়ার করতে পারো

...

Loading...