আকাশে কোমল মেঘ, মাঠে শুভ্রবর্ণের কাশফুল, জলাশয়ে লাল আভাবর্ণের পদ্ম, শরৎ এর এই প্রাকৃতিক বর্ণ বলে দেয় মা আসছেন।চারিদিকে জোরকদমে চলছে পুজোর প্রস্তুতি। আর যে মাত্র ১১ দিন বাকি, তার মধ্যেই শেষ করতে হবে সমস্ত কাজ।সেই ব্যাস্ততার মধ্যেও জিয়ো বাংলার ষ্টুডিওতে উপস্থিত ছিল 'সরৎ সরণি পল্লী বাসী বৃন্দ'।তাদের এবারের শিল্প 'মা দেবীতে ফারাক কোথায় সব মাই যে একই দেবীর রূপ'। অর্থাৎ মায়ের দশটি রূপ থাকা সত্ত্বেও মা আমাদের কাছে শুধুই মা। দেবীর যতরুপীই থাকুক না কেন তিনি যে আমাদের কাছে মা । দেবীরুপী মায়ের রূপকেই তুলে ধরা হয়েছে তাদের শিল্পকলার মধ্যে দিয়ে। কৃষ্ণনগরের রাজবাড়ির আদলে তৈরী করা হয়েছে মায়ের রূপ।মণ্ডপ সজ্জার চমক হিসাবে দেখা যাবে একটি বারো বছরের মেয়ে নিজের হাতে তৈরী চিত্রঅঙ্কন,যা স্থান পেয়েছে মণ্ডপের অন্তরের সজ্জাতে।পুজোর ৪দিন ধরে চলবে নানা অনুষ্ঠান তারই পাশাপাশি থাকছে অষ্টমীর দিনে প্রীতিভোজের।দর্শনার্থীদের জন্য থাকছে মণ্ডপ পরিদর্শনের সুব্যাবস্থা।প্রত্যেক বছর আকর্ষণীয় মণ্ডপ সজ্জা করে তারা জিতে নিয়েছেন নানা পুরষ্কার।জিয়ো বাংলার শারদ সম্মান অ্যাওয়ার্ড শুরু হচ্ছে এবছর থেকে, সেই পুরস্কারটি ভাগিদার হওয়ার জন্য তারা যথেষ্ট আশাবাদী।চমক প্রবণ এই শিল্প কার্য দেখার জন্য আপনারা আস্তে পারেন 'সরৎ সরণি পল্লী বাসী বৃন্দ'।