নয় দুর্গা নয় কুমারী

আর মাত্র হাতে গোনা কটা দিন।তারপরই শুরু হতে চলেছে বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গাপুজো। শ্রেষ্ঠ পুজোর তোড় জোড় তো  জোড় কদমে করতেই হবে।সেই ব্যাস্ততার মধ্যেও জিয়ো বাংলা শারদ সম্মান অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিল পশ্চিম রুটের উন্নয়নী সংঘ।তাদের সঙ্গে আড্ডার ছলে উঠে এল ক্লাব এর নেপথ্যে কথা। ক্লাবটি প্রতিষ্টিত হয় ১৯৫০সালে।দীর্ঘ পথ অতিক্রম করে এবারে ৬৯ তম বর্ষে পদার্পন করলো এই পুজো।প্রথমে সাবেকিআনায় মায়ের আরাধনা করা হলেও বিগত ৫বছর ধরে সমকালীন শিল্পে রাঙিয়েছে নিজেদেরকে।তাদের এবারের চমক 'দুগ্গা মায়ের বসত ঘরে পদ্ম ভ্রমর খেলাকরে'।সমাজে যে অশান্তি, অনা সৃষ্টি ছড়িয়ে পড়েছে, মা দূর্গার কাছে তাদের প্রার্থনা তিনি যখন মর্তে  প্রবেশ করবে তার সাথে সাথে যেন সকল অশুভ শক্তির বিনাশ ঘটে।তার মর্তে বিরাজ মান হওয়ার সাথে সাথে শান্তির বাতাবরণ সৃষ্টি হয়ে যায়।মণ্ডপ সজ্জা করছেন সুসদন সাউ। প্রতিমার আদল কৃষ্ণনগরের সাঁজে তৈরী  করছেন কানাইলাল পাল। তাদের পুজোর বিশেষত্ব হলো নবদূর্গা।শুধুই তাই নয় দুর্গার নয়টি রূপ অনুযায়ী নয়টি কুমারী পুজোও করা হয়।দর্শনার্থীদের জন্য থাকছে মণ্ডপ পরিদর্শন করার জন্য বিশেষ সুব্যবস্থাও। এছাড়াও থাকছে পুজোর দিনগুলোতে নানা অনুষ্ঠানও।তাদের এই নয়াসৃষ্টি দেখতে হলে আপনাকে যেতেই হবে পশ্চিম রুটের উন্নয়নী সংঘের পূজা মন্ডপে।

এটা শেয়ার করতে পারো

...

Loading...