সেজে ওঠা বা সাজিয়ে তোলার মানুষটাই হয়তো পেয়ে থাকে সৃষ্টিকর্তার তকমা। তবে শেকড়ের সন্ধান হয়তো থেকে যায় অধরা। চলতে ফিরতে পথে ঘাটে বিকিকিনি হয় শিল্পীর শিল্প। তারপর তা হয়তো শোভাবর্ধন করে কারোর ড্রইংরুমে। তবে এবার সেই উৎসের সন্ধানে পৌঁছোতে উদ্যোগী দক্ষিণ কলকাতার কালিঘাটের যুবমৈত্রী ক্লাব। শুধু শিল্প নয় এবার শিল্পীদের উৎসের সন্ধান করে উত্তরণ ঘটাতে চান ক্লাব কর্তৃপক্ষ। আর তাই এবার ৫৩তম দুর্গোৎসবের থিম ‘উত্তোরন’। প্রত্যন্ত গ্রামবাংলার ভিতরে লুকিয়ে থাকা শিল্পীদের হাতের কাজে সেজে উঠবে পূজা মণ্ডপ। জিওবাংলার শারদ সম্মান অনুষ্ঠানে আমাদেরস্টুডিওয়ে উপস্থিত ছিলেন পুজোর থিম শিল্পী শঙ্কর দে,ক্লাব সেক্রেটারি দেবজ্যতি বসুও ক্লাবের কোশাধক্ষ্যসুপ্রতিম রায়। এদিন সঞ্চালিকা মনীষার সঙ্গে ভাগ করে নিলেন এবার পুজোর বিষয় নানা অজানা তথ্য। দুর্গাপুজোর সঙ্গে জড়িয়ে থাকে নানা আচার। তারমধ্যে অন্যতম কুমারি পুজো, পুজো উদ্যোক্তারা জানান দীর্ঘদিন ধরে অষ্ঠমীর সকালে সাড়ম্বড়ে অনুষ্ঠিত হয় কুমারি পুজো।সব মিলিয়ে এইবার পুজোয় শিল্পের শেকড়ের সন্ধান পেতে আপনাদের আসতেই হবে কালিঘাটের যুবমৈত্রী ক্লাবে।