নিজের ব্যক্তিত্ব কীভাবে আকর্ষণীয় তুলবেন?

ব্যক্তিত্বকে আকর্ষণীয় করে তুলতে নানা রকম অদলবদল আর পরীক্ষানিরিক্ষা চালাতে আমরা সকলেই কমবেশী অভ্যস্ত।কিন্তু কোন লুকে সবচেয়ে বেশি আকর্ষণীয় লাগবে তা বোঝার উপায় কী? এই প্রশ্নের উত্তর দিতেই জিয়ো বাংলার পর্দায় হাজির হয়েছেন সোশ্যাল ইনফ্লুয়েন্সার ও প্রফেশনাল তানভীর খান।

সোশ্যাল ইনফ্লুয়েন্সার ও প্রফেশনাল তানভীর খানের মতে, নিজের ব্যক্তিত্ব বা পার্সোনালিটি আকর্ষণীয় করে তুলতে সব সময় ব্র্যান্ডের পোশাক পরতে হবে না। কিছু ক্ষেত্রে সেটা ঠিক হতেও পারে কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই যে পোশাক কমর্ফটেবল মনে হবে সেটাই পরা উচিত। মুখে সব সময় হাসি রাখতে হবে। তাহলেই পজিটিভ থাকা যাবে। আজকের যুগে প্রতিযোগিতা অনেক বেড়ে গিয়েছে। অনেকেই আছেন যারা সেলিব্রিটিদের লুক ট্রাই করেন। কিন্তু সেই লুকে তাদের কেমন লাগছে সেটা না দেখেই তারা লুকটা ট্রাই করে ফেলেন। গ্ৰীষ্ম ও শীতকালে লাইট কালারের শার্ট করা যেতে পারে। কোনও পার্টিতে যাওয়ার আগে এমন জুতো ব্যবহার করতে হবে যেটি বেল্টের সঙ্গে ম্যাচ করে। যদি কেউ ফর্মাল পোশাক পরেন তাকে অবশ্যই একটি ঘড়ি পরতে হবে।

যদি অফিস পার্টি বা অফিস থেকে কোনও পার্টিতে যেতে হয় তাহলে অফিসে আসার আগে ডার্ক কালারের ট্রাউজার ও চেক শার্ট পরা যেতে পারে। তবে সব সময় অন্য কালারের পোশাকও পরার চেষ্টা করতে হবে। দেখতে হবে কোন পোশাকে তোমাকে সবচেয়ে বেশি আকর্ষণীয় লাগছে।

ডার্ক কালারের পোশাক দিনের বেলায় পরলে খুব ভালো দেখতে লাগে। কিন্তু সব সময় এমন শার্ট পরতে হবে যেটা বেশি স্কিন টাইট না হয়। শার্টের দৈর্ঘ্য কাঁধ থেকে কোমর পর্যন্ত হতে হবে। ট্রাইজারের দৈর্ঘ্য পায়ের গোড়ালি পর্যন্ত হতে হবে। সব সময় লেদার বেল্ট ব্যবহার করতে হবে।

সেমি-ফর্মাল পোশাক অফিস বা অন্য কোনও অনুষ্ঠানেও পরে যাওয়া যায়। ট্রাউজার ব্যবহার করলে সব সময় ডার্ক কালারের কোনও শার্ট ব্যবহার করা যেতে পারে। বেল্টের কালার ম্যাচ হতে হবে ফর্মাল জুতোর সঙ্গে। হাতে ঘড়ি থাকতেই হবে। পোলো টি-শার্ট ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে যাদের মাসকুলার বডি তাদের ভি-নেক টি-শার্ট ভালো মানাবে। লিন বডি হলে তাদের রাউন্ড-নেক টি-শার্ট ভালো মানাবে। কোনও ইন্টারভিউতে যাওয়ার আগে সব সময় লাইট কালারের পোশাক পরতে হবে।

 

এটা শেয়ার করতে পারো

...

Loading...