In English
দাদু উত্তমকুমার। দিদা সুপ্রিয়া দেবী। কিন্তু সেই পরিচয় কোনও বাড়তি সুবিধা দেয়নি শন বন্দ্যোপাধ্যায়কে। আর পাঁচটা নবাগতের জীবন যেভাবে স্ট্রাগল দিয়ে শুরু হয় ঠিক সেভাবেই শুরু হয়েছিল তাঁর কেরিয়ার। টলিপাড়ায় নিজের পায়ের তলায় মাটি তৈরী করতেও হয়েছে স্ট্রাগল দিয়েই। সেই পর্ব পেরিয়ে শন দর্শকদের হার্টথ্রব। ‘নবাব সিরাজ’, ‘উজান চ্যাটার্জী’, ‘ঋষি সেন’ কে ভীষণ ভালবাসে দর্শকরা। ভালবাসার মরসুমে ভ্যালেন্টাইনস ডে’তে কী করলেন শন, দর্শকদের কৌতুহল কম নয়। জিয়ো আড্ডা উইথ অনিন্দিতা সরকার' শোয়ে মনখোলা আড্ডায় শন বন্দ্যোপাধ্যায় শেয়ার করলেন নিজের রহস্য
প্রঃ কীভাবে সিরিয়ালে এলে?
শন বন্দ্যোপাধ্যায়ঃ আমার সিরিয়ালে আসা বলতে তুমি বলতে পারো আমি এমন এক ফ্যামিলি থেকে এসেছি যা আমার জন্য হেরিটেজ। কিন্তু তার জন্য আমার ইন্ড্রাস্ট্রিতে আসার পথ সোজা-সহজ হয়নি। স্ট্রাগল আছেই।
প্রঃ তোমার বড় হওয়া কলকাতাতেই?
শন বন্দ্যোপাধ্যায়ঃ না। আমি বড় হয়েছি নৈনিতালে। ওখানেই পড়াশোনা।
প্রঃ ভ্যালেন্টাইনস ডে কীভাবে কাটালে?
শন বন্দ্যোপাধ্যায়ঃ আর পাঁচটা দিনের মতোই।ভালবাসা সেলিব্রেটের জন্য আলাদা দিন দরকার হয় না।রোজকার মতোই এক্সারসাইজ করেছি, মা-দাদা-দিদিদের সঙ্গে সময় কাটিয়েছি। সেটা গুড এনাফ!
