‘এই আকাশে আমার মুক্তি আলোয় আলোয়’।কবির কলমে বিশ্বের চিত্রায়নটা ছিল অনেকটা এরকমই। তবে আজ চিত্রটা অনেকটাই আলাদা। কখনও মুক্তির খোঁজে বিরাট আকাশটার দিকে তাকালে পাখির বদলে চোখে পড়ে শুধু বড় বড় ফ্ল্যাট বাড়ির ছাদ। দেখা মেলেনা এক ঝাঁক বকের ঘরে ফেরার ছবি। অগত্যা শিশুগুলোকেও রংবেরঙের পাখিগুলোর সাথে আলাপটা সারতে হয় পড়ার বই থেকেই। কখনও বৃষ্টি নামলে তড়িঘড়ি কাগজের নৌকা বানানোর ছবি আর চোখে ধরা পড়ে না। কারণ আজ নৌকা-মাঝি এই সবের হদিশ মেলে শুধুই রুপকথায়। কোথাও বোধহয় ছন্দপতন হয়েছে এই সমাজের, শ্রোতের উল্টোদিকে গা-ভাসিয়েছে সময়ও। তবে এবার পুজোয় সময়টা কয়েক মূহুর্তের জন্য থমকে যাবে, দমদমপার্ক সার্বজনিনে এলে। এবছরের পুজোর থিমে হদিস মিলবে মুক্তির আকাশ, সময়ের শ্রোতে বয়ে যাওয়া নৌকাগুলোর।৬৭তম বর্ষেদমদমপার্ক সার্বজনিনের থিম‘উজান ফেলে চলল নাও পাখিরা বলে মোদের বাঁচাও’, জিয়ো বাংলার শারদ সম্মানে সঞ্চালিকা অরণীর সঙ্গে পুজোর বিষয় নানা অজানা তথ্য ভাগ করে নেন পূজা কমিটির সেক্রেটরি মলয় দেও ওয়ার্কিং প্রেসিডেন্ট অশোক বন্দ্যোপাধ্যায়।