চার বছর আগে পথ চলা শুরু করেছিল বাইন হাসপাতাল। স্বল্প সময়ের মধ্যেই সাধ্যের মধ্যে সুচিকিৎসার জন্য খ্যাতি অর্জন করেছে বরাহনগরের এই হাসপাতাল। যেহেতু এটি একটি ম্যাল্টি-স্পেশালিস্ট হাসপাতাল তাই সব ধরনের চিকিৎসা করা হয় এখানে। মেডিসিন বিভাগ, অর্থোপেডিক বিভাগ, নিউরো বিভাগ ছাড়াও বেশ কিছু বিভাগে চিকিৎসা-ছাড়ের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। প্রবীণ নাগরিকদের চিকিৎসার জন্য এই ছাড় ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে। বর্তমানে এই হাসপাতালে জেনারেল সার্জারি থেকে শুরু করে অর্থোপেডিক, গলব্লাডার স্টোন সার্জারি হচ্ছে। এছাড়াও রোগীদের জন্য ২০ বেডের আইসিইউ রয়েছে, ৪০টি জেনারেল বেড রয়েছে, মেল-ফিমেল সেকশন আলাদা রয়েছে, তিনটি ওটি রয়েছে। সুতরাং সমস্ত রকমের সুযোগ সুবিধা এক ছাদের তলায় পেয়ে যাবেন।
হাসপাতালের সকল সুযোগ সুবিধা সম্পর্কে বলতে গিয়ে জিয়ো বাংলার প্রতিনিধিকে জানিয়েছেন বাইন হাসপাতালের এইচ আর ম্যানেজার ডোনা সাহা। তিনি জানিয়েছেন, "কোভিডের সময়েও হাসপাতালের অ্যাম্বুলেন্সে করে বাড়িতে গিয়ে রোগীদের জন্য অক্সিজেন সিলিন্ডার দিয়ে আসা হয়েছে। তাই এক বার ফোন করলেই বাড়ির দরজায় পৌঁছে যাবে হাসপাতালের অ্যাম্বুলেন্স। কারণ টুয়েন্টি ফোর ইনটু সেভেন হাসপাতালে সকল কর্মচারীরা রয়েছেন রোগীদের সাহায্যের জন্য।"