দুর্গা পুজো মানেই বাঙালির সীমাহীন আনন্দ, বন্ধু বান্ধবদের সাথে আড্ডা, বিভিন্ন জায়গায় ‘প্যান্ডেল হপিং’ আর জোরকদমে খাওয়াদাওয়া। পুজোর চারটি দিন বাঁধনছাড়া উল্লাসে মেতে ওঠে আপামর বাঙালি। তাই জন্যই তো এক বছর ধরে অপেক্ষায় থাকা।
জিয়ো বাংলা শারদ সম্মান ২০১৯ অনুষ্ঠান উপলক্ষে জিয়ো বাংলার স্টুডিও-এ উপস্থিত ছিলেন ওয়েলিংটন নাগরিক কল্যাণ সমিতির সদস্যরা। উপস্থিত ছিলেন পূজা কমিটির কোষাধ্যক্ষ সুব্রত কুমার দাস ও সহ-সম্পাদক সুস্মিত বড়ুয়া। সঞ্চালক সিঞ্চিতার সাথে তাদের পুজোর বিষয়ে জানলাম আমারাও। চতূর্থীর দিন উদ্বোধনের মাধ্যমে শুরু হবে তাদের দুর্গা পূজার পথচলা।
৩০তম বর্ষে পদার্পন করল তাদের দুর্গা পুজো। আর তাদের এবারের থিম “গো এজ ইউ লাইক”। থিম শিল্পী সঞ্জীব সাহা ও প্রতিমা শিল্পী দীপাঞ্জন দে-র যৌথ প্রয়াসে সেজে উঠছে তাদের পূজা মন্ডপ।
ষষ্ঠী, সপ্তমি, অষ্টমী-তে তেমন কোনও বিশেষ আয়োজন না থাকলেও, নবমীর প্রধান আর্কষণ, ১শত ৮ কণ্যাকে খাওয়ানোর অনুষ্ঠান দেখতে ভিড় করে বহু দর্শনার্থী। পুজোর প্রত্যেকটি দিন পূজা কমিটির তরফ থেকে খাওয়া দাওয়ার আয়োজন হয়, যা শুধুমাত্র পল্লীবাসী নয় সকল দর্শনার্থীদের জন্যও থাকে।
দমদম বা কবি সুভাষ-গামী যে কোনও মেট্রোয় উঠে নামতে হবে চাঁদনী চৌক মেট্রো, সেখান থেকে সামান্য হাঁটা পথে পৌঁছে যেতে পারেন ওয়েলিংটন নাগরিক কল্যাণ সমিতির পূজা মন্ডপে।