নিউটাউন অনন্য শিল্প শহর হতে চলেছে আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই। ইকো পার্কের ১ নম্বর গেট সংলগ্ন রাস্তার বেশ খানিকটা অংশ বরাদ্দ করা হচ্ছে শহরের কারিগর এবং শিল্পীদের জন্য, যেখানে তাঁরা তাঁদের শিল্পসৃষ্টিকে দর্শকদের সম্মুখে যেমন মেলে ধরতে পারবেন তেমনই তাঁদের তৈরি শিল্প বিক্রিও করতে পারবেন। সম্ভবত আগামী মাস থেকেই এই উদ্যোগটি বাস্তবে রূপায়িত হতে পারে।
হাউজিং ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভলপমেন্ট কর্পোরেশন (হিডকো) সংস্থা শিল্পী এবং তাঁদের সহযোগিতামূলক সংস্থাগুলি যারা কাজগুলি প্রদর্শন করবেন তাঁদের নিয়ে প্যানেল তৈরির প্রক্রিয়া শুরু করেছে। এই প্যানেল্ভুক্ত শিল্পীরাই এখানে তাঁদের শিল্পের প্রদর্শন করতে পারবেন। এই প্রসঙ্গে একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন যে, প্রাশ্চাত্যের বহু দেশে এমন অনেক রাস্তা আছে, যেখানে বসে শিল্পীরা তাঁদের শিল্প সৃষ্টি করেন এবং তাঁর প্রদর্শনও করেন। আমাদের এখানেও এমনই কিছু শিল্পী এই বিষয়টিতে আগ্রহ দেখিয়েছেন, যাতে করে তাঁরা তাঁদের চিত্রকলা, হস্তশিল্প, ভাস্কর্য জনগণের সামনে তুলে ধরতে পারেন।
প্রাথমিকভাবে, জানা যাচ্ছে যে, ইকো পার্ক খোলার সঙ্গে সঙ্গে কেবলমাত্র সপ্তাহান্তে তাঁদের সৃষ্ট পণ্যগুলির প্রদর্শন করতে পারবেন। এর জন্য শিল্পীদের ১,০০০ টাকা টোকেন পেমেন্ট দিতে হবে। এই আর্ট স্ট্রিটকে দুটি জোনে ভাগ করা হবে।
প্যানেল-ভুক্ত শিল্পী ও শিল্পসংস্থাগুলিকে প্রতি কয়েকমাস অন্তর দুটি জোনের যে কোনও একটিতে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে তাঁদের শিল্প প্রদর্শন করার অধিকার বরাদ্দ করা হবে।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, হিডকো এর আগে একটি নকশা হ্যাকাথনের ব্যবস্থা করেছিল এবং মূল রাস্তার গুরুত্বপূর্ণ ট্র্যাফিক মোড়ে অনেকগুলি স্ট্রিট আর্ট আসবাব স্থাপনও করা হয়েছিল। এর অংশ হিসাবে, ইকো পার্কের কাছে মেইন আর্টেরিয়াল রোডে দুটি প্যাঁচার ভাস্কর্য
নিউটাউন অনন্য শিল্প শহর হতে চলেছে আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই। ইকো পার্কের ১ নম্বর গেট সংলগ্ন রাস্তার বেশ খানিকটা অংশ বরাদ্দ করা হচ্ছে শহরের কারিগর এবং শিল্পীদের জন্য, যেখানে তাঁরা তাঁদের শিল্পসৃষ্টিকে দর্শকদের সম্মুখে যেমন মেলে ধরতে পারবেন তেমনই তাঁদের তৈরি শিল্প বিক্রিও করতে পারবেন। সম্ভবত আগামী মাস থেকেই এই উদ্যোগটি বাস্তবে রূপায়িত হতে পারে।
হাউজিং ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভলপমেন্ট কর্পোরেশন (হিডকো) সংস্থা শিল্পী এবং তাঁদের সহযোগিতামূলক সংস্থাগুলি যারা কাজগুলি প্রদর্শন করবেন তাঁদের নিয়ে প্যানেল তৈরির প্রক্রিয়া শুরু করেছে। এই প্যানেল্ভুক্ত শিল্পীরাই এখানে তাঁদের শিল্পের প্রদর্শন করতে পারবেন। এই প্রসঙ্গে একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন যে, প্রাশ্চাত্যের বহু দেশে এমন অনেক রাস্তা আছে, যেখানে বসে শিল্পীরা তাঁদের শিল্প সৃষ্টি করেন এবং তাঁর প্রদর্শনও করেন। আমাদের এখানেও এমনই কিছু শিল্পী এই বিষয়টিতে আগ্রহ দেখিয়েছেন, যাতে করে তাঁরা তাঁদের চিত্রকলা, হস্তশিল্প, ভাস্কর্য জনগণের সামনে তুলে ধরতে পারেন।
প্রাথমিকভাবে, জানা যাচ্ছে যে, ইকো পার্ক খোলার সঙ্গে সঙ্গে কেবলমাত্র সপ্তাহান্তে তাঁদের সৃষ্ট পণ্যগুলির প্রদর্শন করতে পারবেন। এর জন্য শিল্পীদের ১,০০০ টাকা টোকেন পেমেন্ট দিতে হবে। এই আর্ট স্ট্রিটকে দুটি জোনে ভাগ করা হবে।
প্যানেল-ভুক্ত শিল্পী ও শিল্পসংস্থাগুলিকে প্রতি কয়েকমাস অন্তর দুটি জোনের যে কোনও একটিতে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে তাঁদের শিল্প প্রদর্শন করার অধিকার বরাদ্দ করা হবে।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, হিডকো এর আগে একটি নকশা হ্যাকাথনের ব্যবস্থা করেছিল এবং মূল রাস্তার গুরুত্বপূর্ণ ট্র্যাফিক মোড়ে অনেকগুলি স্ট্রিট আর্ট আসবাব স্থাপনও করা হয়েছিল। এর অংশ হিসাবে, ইকো পার্কের কাছে মেইন আর্টেরিয়াল রোডে দুটি প্যাঁচার ভাস্কর্য স্থাপন করা হয়েছিল। এখন, এটি প্যাঁচার মোড় বা (আউল ক্রসিং) নামেও পরিচিত।
এই উদ্যোগ বাস্তবে রূপায়িত হলে শিল্পী এবং শিল্পপ্রেমী উভয়ের নতুন ঠিকানা হবে নিউটাউনের ইকো পার্ক।
হয়েছিল। এখন, এটি প্যাঁচার মোড় বা (আউল ক্রসিং) নামেও পরিচিত।
এই উদ্যোগ বাস্তবে রূপায়িত হলে শিল্পী এবং শিল্পপ্রেমী উভয়ের নতুন ঠিকানা হবে নিউটাউনের ইকো পার্ক।