‘দুধ পিঠের গাছ’-এর টিকিট লঞ্চ

শৈশব মানে একরাশ আনন্দ, অবাস্তব বিষয়ের প্রতি মোহ আর অগাধ বিশ্বাস। ছেলেবেলা কাটে একপ্রকার এরকমই তা একালই হোক বা সেকাল। আর সেই ঘটনাকেই ছবির পর্দায় তুলে ধরতে চলেছেন পরিচালক উজ্জ্বল বসু। দক্ষিণ কলকাতার এক ক্যাফেটেরিয়ায় সম্প্রতি সংবামাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে এই ছবির কর্মকর্তারা তাঁদের পরবর্তী কর্মসূচির কথা জানান।

দুধ পিঠের গাছ  ছবির কাজ সম্পন্ন হয়েছে নদীয়া জেলার আড়ংঘাটা নামক এক গ্রামে। এই ছবির কাজে গ্রাম বাসীদের নানাভাবে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়ার কথাও জানান ছবির পরিচালক। আর্থিকভাবে তো বটেই এছাড়াও ছবির টিমকে নানাভাবে সাহায্য করেছে তারা,  আহারের সংস্থানও করেছেন। তবে এখনও প্রতিকূলতা কাটিয়ে ওঠা সম্ভবপর হয়নি, কারণ একটাই- অর্থনৈতিক সমস্যা। সেই কারণে শুরু হলো ছবি মুক্তির পূর্বেই ছবির অনলাইন টিকিট বুকিং। এদিন সংবাদ মাধ্যমের সামনে সেই প্রক্রিয়াকরণ হলো।একটি টিকিটে প্রবেশ করতে পারবেন দুজন। ছবির জন্য তাদের এত পরিশ্রম যাতে বিফলে না যায়। ছবিটি যাতে সবাই দেখতে পান তার জন্য এই প্রচেষ্টা। অন্যদিকে ছবির খুদে শিল্পী জানায়, তার ছবিতে কাজ করার অভিজ্ঞতা ভীষণ মজার এমনকি ছবির নাম টেনেই বলে সে অনেক পিঠেই খেয়েছে যেমন ঝাল পিঠে, দুধ পিঠে। ছবিটি আবর্তিত হয়েছে তাকে ঘিরেই, চারা পুঁতলে কেমন গাছ জন্মায় তেমনি কিছু পিঠে সে মাটি চাপা দিয়ে তাতে নিয়মিত জল দিতে থাকে তার দৃঢ় বিশ্বাস যে তা থেকে হয় জন্মাবেই,  আর সত্যি সত্যি সেখান থেকে গাছ জন্মায়। তাহলে কি তা সত্যিই পিঠের গাছ, সেটা জানতে হলে দেখতে হবে ছবিটি।।এখন অপেক্ষা বাকি কর্মসূচি সফল হওয়ার। টিম দুধ পিঠের গাছের জন্য রইলো অনেক শুভেচ্ছা

 

 

 

 

 

 

এটা শেয়ার করতে পারো

...

Loading...