একা রনির জীবননামা

অরিজিত অফিসিয়াল-এর প্রযোজনায় শর্ট ফিল্ম 'রনি' বেশ ভালরকমের সাড়া ফেলেছিল দর্শকমনে। এবার সামনে এল 'রনি' সিরিজের সেকেন্ড পার্ট অর্থাৎ 'রনি টু' ছবির বিষয়বস্তু খুবই প্রাসঙ্গিক। একান্নবর্তী পরিবার আজ আর কই?  নিউক্লিয়ার ফ্যামিলি নয়তো সিঙ্গল প্যারেন্ট ফ্যামিলি- এতেই তো চলছে আজকের দুনিয়া। ঠাকুরদা- ঠাকুমা- কাকা- পিসিদের আদর যত্ন ক'জন আর পায় আজ? শুধু কি তাই? বেশিরভাগ মায়েরাই আজ কর্মরত। ফলে সারাদিন মাকেও কাছে পায় না শিশুরা। সঙ্গী হয় আয়া মাসি। তার সঙ্গে কতক্ষণ আর সময় কাটাবে সে? ফলত প্রাণের বন্ধু হয়ে ওঠে মোবাইল; কার্টুন; কখনও বা পাবজি। এরকমই একাকীত্বের শিকার রনি। তারও সময় কাটে মোবাইল গেম-এ। একদিন সে এক অনাথ আশ্রমে পাড়ি দেয়। সেখানকার শিশুদের সঙ্গে সময় কাটাতে যায় সে। ওদের লাইফস্টাইল দেখে চমকে ওঠে রনি। বলা ভাল অনাথ আশ্রমের চিত্রগুলো প্রভাব ফেলে তার জীবনে। কিন্তু কী ভাবে? এর পর রনির জীবনযাত্রায় কি কোনও পরিবর্তন সূচিত হয়? কী সেই পরিবর্তন? জানতে হলে দেখতে হবে এই শর্ট ফিল্ম। রনির জীবনে লুকিয়ে রয়েছে আরও অনেক গল্প।

রনির চরিত্রে ওম; রনির মা শ্বেতা তিওয়ারি; রনির বাবা বিনীত গোয়েল। এ ছাড়াও রয়েছেন শান চক্রবর্তী ; সন্দীপ সরকার; সোহম লস্কর; রূপসা প্রমুখ।

গল্প লিখেছেন তন্ময় দে।চিত্রনাট্য লিখেছেন মৌসুমী মুখোপাধ্যায়। পরিচালক অরিজিত মুখোপাধ্যায়। ক্যামেরায় অরুণ সরকার। সঙ্গীত পরিচালনায় পৌলমী গাঙ্গুলি। এডিটিং; গ্রাফিক্স এবং প্রোমোশনে অনিকেত

ইউটিউব চ্যানেল অরিজিত অফিসিয়ালস-এ দেখা যাবে 'রনি'র প্রত্যেকটি সিরিজ।

 

 

 

এটা শেয়ার করতে পারো

...

Loading...