দৈনন্দিন ব্যাবহারকারী বস্ত্র নোংরা হলে আজকাল মানুষের সাহায্যের জন্য রয়েছে ড্রাই ক্লিনার্স ও লন্ড্রি। আজ থেকে বেশ কয়েক বছর আগে ছবিটা ছিল একটু অন্যরকম, তখন বস্ত্র নোংরা হলে সব বস্ত্রের একটাই ঠিকানা ছিল, ধোপার ঘাট। কালক্রমে যা প্রায় নিশ্চিহ্ন হতে বসেছে বলাই যায়। তাই ধোপার ঘাটের দৃশ্য মানুষের সামনে নতুন করে আবার তুলে আনার পরিকল্পনাই করেছে সন্তোসপুর সাগনিক।
জিয়ো বাংলা শারদ সম্মান ২০১৯ অনুষ্ঠানে উপলক্ষে জিয়ো বাংলার স্টুডিওতে উপস্থিত ছিলেন পুজো কমিটির সদস্যরা। সঞ্চালক মৌমিতার সাথে পুজোর আড্ডা@জিয়ো বাংলায় উপস্থিত ছিলেন কমিটির সম্পাদক শঙ্কর দাস গুপ্ত, সহ-সম্পাদক শুভজিৎ মান্না ও সাধারন সদস্য তপন দাস। তাদের ৩৩বছরের পথচলায় এই প্রথম তারা থিমের পুজোয় মেতেছেন। আর এই বছর তাদের থিম ‘ধোবি ঘাট’ যার রূপায়নে আছেন শিল্পী পার্থ দাস। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাতে উদ্ধোধন করার পরিকল্পনা আছে বলে এখনও সেই দিন নির্ধারণ করা হয় নি।
তবে তারা আশাবাদী যে হয় চতূর্থী বা পঞ্চমীর দিন শুভ সূচনা হবে তাদের পুজোর। আর তার সাথে সাথে থাকবে ধোপা পাড়ার শিশুদের জন্য বস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠান। অষ্টমী ও নবমী-র দিন সকল পল্লীবাসী তথা দর্শনার্থীদের নিয়ে থাকবে মহাভোজের আয়োজন। দশমীর দিন বরণ ও সিঁদুর খেলার মধ্যে দিয়ে বিদায় জানানো হবে মা-কে। দমদম বা কবি সুভাষগামী যে কোনও মেট্রোতে উঠে নামতে হবে রবীন্দ্র সরবর মেট্রো সেখান থেকে সন্তোসপুর যাওয়ার যে কোনও বাসে উঠে সন্তোসপুর লেকের নিকটে অবস্থিত এই পূজা মন্ডপ।