বাংলার প্রাচীন পুজোর মধ্যে অন্যতম হল দুর্গা পুজো। তখনকার সময় হয় বোনেদিবাড়ি বা জমিদার বাড়ির নাটমন্দিরে চলতো মাতৃ আরাধনা । আর এখন থিমের এই চাকচিক্যতে প্রায় হারিয়ে যেতে বসেছে মায়ের সেই মৃণময়ী রূপ। কেমন হত সেকালের পুজো? আর কেমন হয় একালের পুজো? সেটাই তুলে ধরতে চলেছে রাজডাঙ্গা নবদয় সংঘ।
জিয়ো বাংলা শারদ সম্মান ২০১৯ অনুষ্ঠান উপলক্ষে জিয়ো বাংলার স্টুডিও-তে উপস্থিত ছিলেন পূজা কমিটির দুই সদস্য রাহুল রায় ও মধুমিতা ঘোষ, আর ছিলেন তাদের পুজোর থিম শিল্পী স্বার্থকী সূর। তাদের পুজোর এই বছর ৩১তম বর্ষে পদার্পন করলেও ২০১৮ সাল থেকে থিমে প্রবেশ করেছেন তারা। আর তাদের এবারের থিম “দুর্গা পুজোর, একাল সেকাল”।
দ্বিতীয়ায় উদ্বোধনের মধ্যে দিয়ে শুভ সূচনা হবে তাদের পুজোর। অষ্টমীর দিন পাড়ার সকল বাসিন্দা ও দর্শনার্থীদের নিয়ে থাকে এলাহী খাওয়া দাওয়ার ব্যাবস্থা।
তাই যে বা যারা সেকালের বোনেদিবাড়ি বা জমিদার বাড়ির পুজোর প্রথার সাক্ষি থাকতে চান তাহলে দমদম বা কবি সুভাষগামী যে কোনও মেট্রো-এ উঠে নামতে হবে কালিঘাট মেট্রো, সেখান থেকে বাস বা অটো করে কসবা থানার নিকটে অবস্থিত এই পূজা মন্ডপ। তাছাড়াও শিয়ালদহ থেকে লক্ষীকান্তপুর আপ বা ডাউন ট্রেনে উঠে বালিগঞ্জ স্টেশনের নিকটে এই পূজা মন্ডপ।