জিয়ো বাংলা শারদ সম্মান ২০১৯ উপলক্ষে জিয়ো বাংলার স্টুডিওতে উপস্থিত ছিল পশ্চিম পুঁটিয়ারি পল্লী উন্নয়ন সমিতি। পুজোর আড্ডা @ জিয়ো বাংলা অনুষ্ঠানে সঞ্চালক ইকেবানার সাথে আড্ডার ছলে ক্লাবের কিছু কথা ভাগ করে নিলেন এই ক্লাবের দুই সদস্য শ্রী কুন্তল মুখার্জি এবং শ্রীমতি স্বর্ণালী রায়। তারা জানালেন, এই বছর এই ক্লাবের পুজো পদার্পন করলো ৬৫তম বছর। এই ক্লাবটি থিমটি প্রকাশ্যে না আনতে চাইলেও জানা গেছে, রণপাধারী ব্যক্তিদের জীবনকাহিনী তুলে ধরা হচ্ছে এই মণ্ডপের সাজসজ্জায়। অঞ্জন ভট্টাচার্য এবং সুদীপ পালের উপর মণ্ডপের দায়িত্ব দিয়ে নিশ্চিন্তেই আছেন ক্লাব কর্তৃপক্ষ। ক্লাবের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এইবছর অভিনবত্বের ছোঁয়া থাকছে সারা মণ্ডপ জুড়ে।
মণ্ডপটি অত্যন্ত রঙিনভাবেই তৈরী করা চলছে। ক্লাবের সদস্যরা জানালেন, অষ্টমীর দিন পাড়ায় বসিয়ে সকলকেই মায়ের ভোগ খাওয়ানো হয়ে থাকে। পুজোর সময় ছাড়া সারাবছর বস্ত্র বিতরণ, রক্তদান শিবিরসহ নানা সামাজিক কাজকর্ম করতে থাকেন ক্লাবের সদস্যবৃন্দ। ক্লাবের সদস্যরা জানালেন, এই ক্লাবের পুজোর সেরা আকর্ষণ হলো ধুনুচি নাচ। জানা গেছে, দ্বিতীয়ার দিন পাড়ার বয়জেষ্ঠ্য মানুষদের দিয়ে উন্মোচিত হতে চলেছে এই মণ্ডপের দ্বার। নিরাপত্তার জন্য একটু অন্যরককম ভাবনা ভাবতে দেখা গেছে ক্লাব কর্তৃপক্ষকে। তারা জানিয়েছে, এই পুজো দেখতে আসা সকল দর্শনার্থীদের সাথে সাথে মণ্ডপেরও বীমা করানো রয়েছে। কি চমক অপেক্ষা করছে পশ্চিম পুঁটিয়ারি পল্লী উন্নয়ন সমিতিতে তা জানার জন্য পৌঁছে যেতেই হবে এই ক্লাবটিতে। দমদম বা কবি সুভাষগামী যো কোনও মেট্রোতে উঠে নামতে হবে নেতাজি, সেখান থেকে অটো করে সরাসরি পৌঁছে যেতে পারেন এই পূজা মন্ডপে।