চলতি সপ্তাহে ‘শ্রীময়ী’র টি আর পি’র কাঁটা পৌঁছল ৬.১-এ। গত সপ্তাহে দ্বিতীয় স্থানে বিরাজ করছিল এই ধারাবাহিক। এই সপ্তাহেই আকাশ ছুঁয়ে নিল ‘শ্রীময়ী ও তার পরিবার। শ্রীময়ী অর্থাৎ ইন্দ্রাণীর মতে, তার তিন ছেলেমেয়ের মধ্যে একমাত্র ডিংকাই মানুষ হয়েছে। সে সৎ, স্পষ্টবাদী, প্রতিবাদী এবং গুণী। শ্রীময়ী আর অনিন্দ্যর বাবার জীবনটা যখন ছারখার করে দিতে হাজির জুন, তখন প্রতিবাদে একমাত্র গর্জে ওঠে সেই ডিংকাই। মাঝরাতে নিজের বাবার সঙ্গে জুনকে দেখতে পেয়ে বেজায় রেগে যায় ডিংকা। ডিংকাকে হাসপাতালে জুন দেখতে গেলে সে একপ্রকার তাড়িয়ে দেয় জুনকে। জব্দ হয় অনিন্দ্য। হাসি ফোটে শ্রীময়ীর মুখে।
বাংলা নাটকের অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি নাম সপ্তর্ষি মৌলিক। ‘নান্দীকার’-এ তাঁর অভিনয়ের ভিত স্থাপিত হয়েছে। এতদিন মঞ্চই ছিল তাঁর একমাত্র ঠিকানা। তবে, এবার আরও একটি ঠিকানা সংযোজিত হয়েছে তাঁর জীবনে। টেলিভিশনে পা রেখেছেন সপ্তর্ষি। তাঁর জীবনের প্রথম বাংলা ধারাবাহিক ‘শ্রীময়ী’। সেখানে ইন্দ্রাণী হালদারের ছোট ছেলের ভূমিকায় ধরা দিচ্ছেন সপ্তর্ষি। তাঁরই চরিত্রের নাম ডিংকা। পাশাপাশি ছোটপর্দার জন্য কিছু ছবিতেও অভিনয় করছেন তিনি। ফাইনাইড সিরিজ ‘ঠাকুমার ঝুলি’তেও দেখা গিয়েছে তাঁকে।
ওদিকে সংকল্পর সঙ্গে বিয়ের দিন রাতেই ডিংকাকে দেখতে হাসপাতালে ছোটে অর্ণা। আর তা নিয়ে সমস্যা তৈরি হয় বিয়েবাড়িতে। অর্ণা কি সংকল্পকে সবটা বলে দিতে পারবে? ডিংকা কি আবার আগের মতো সুস্থ হয়ে উঠবে? শ্রীময়ী কি পারবে তার যত্ন দিয়ে ছেলেকে সুস্থ করতে? জানতে হলে দেখতে হবে ধারাবাহিক ‘শ্রীময়ী’।