পৃথিবীর পুরাতন পেশাগুলির মধ্যে অন্যতম হল মাছ ধরা। আর সেই দিন থেকে শুরু করে আজও এই পেশায় নিযুক্ত হন বহু মানুষ। আর সেই জেলেরা, যাদের বছরের ৩৬৫ দিনই কেটে যায় সমুদ্র সৈকতে, তাদের মাছ ধরার নৌকোয়, তারা কেমন দুর্গা পুজো করে, তা দর্শকদের সামনে তুলে ধরার জন্য এগিয়ে এল নিউ সন্তসপুর আদি দুর্গা পূজা কমিটি। জিয়ো বাংলা শারদ সম্মান ২০১৯ অনুষ্ঠান উপলক্ষে জিয়ো বাংলা-র স্টুডিওতে উপস্থিত ছিলেন পূজা কমিটির সহ-সভাপতী বিকাশ রায়, সম্পাদক রতন ব্যানার্জী ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক অর্ক সেন।
সঞ্চালক ইকেবানার সাথে তাদের পুজোর বিষয়ে জেনে নিলাম আমরা। এই বছর ৬৯তম বর্ষে তাদের থিম “নব আনন্দে জাগো”। এই বছরেই তাদের প্রথম থিম পুজোয় প্রবেশ, তাই বিষয়টাকে চ্যালেঞ্জ হিসাবেই দেখছেন পূজা কমিটির সদস্যরা। মহালয়ার দিন উদ্বোধন দিন শুরু হবে তাদের ২০১৯ শারদোৎসবের পথচলা। পুজোর কটা দিন ছাড়াও বছরভোর বিভিন্ন সামাজিক কাজককর্মের সাথে নিযুক্ত থাকেন তারা।
থাকে ডেঙ্গু সচেতনতার পাশাপাশি স্বেচ্ছায় রক্তদান শিবিরের মত সামাজিক অনুষ্ঠান। অষ্টমীর দিন ক্লাব প্রাঙ্গনে প্রায় ৫০০ থেকে ৬০০ লোকের বসে খাওয়ানোর বন্দবস্ত করা হয় পূজা কমিটির তরফ থেকে, পল্লীবাসী থেকে শুরু করে দর্শনার্থী, বাদ জান না কেউই। দমদম বা কবি সুভাষগামী যে কোনও মেট্রো-এ উঠে নামতে হবে রবীন্দ্র সরবর মেট্রো, সেখান থেকে সন্তোসপুর যাওয়ার কোনও বাস ধরে ২৪বি, সন্তোসপুর মেন রোডের পাশেই অবস্থিত এউ পূজা মন্ডপ।