১০ বছর পেরিয়ে ১১ বছরে পা দিল ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ। এই কয়েক বছরেই বিখ্যাত হয়ে গেছে টি-২০ ফর্ম্যাটের এই খেলা। সময়ের সাথে সাথে অনেক নতুন খোলোয়াড়দের সুযোগ করে দিয়েছে আইপিএল। প্রতি বছরের মত এই বছরও কিছু নতুন মুখ দেখতে পাওয়া যাবে আইপিএল-এ।
লাঙ্গি নিডি (দক্ষিন আর্ফিকা)
ফিল্যান্ডারের পাশাপাশি ভারতের বিরুদ্ধে ঘরের মাঠে দক্ষিন আর্ফিকার টেস্ট সিরিজ জয়ের আরেক নাম হল লাঙ্গি নিডি। দ্বিতীয় টেস্ট ম্যাচে ভারতের বিরুদ্ধে ৬ উইকেট পাওয়া এই ২১ বছরের ফাস্ট বোলারকে ভারতীয় মুদ্রায় ৫০ লক্ষ টাকা দিয়ে কিনেছে চেন্নাই সুপার কিংস। গতির সাথে সাথে চূড়ান্ত ভ্যেরিয়েসনে যে কোনো ব্যাটসম্যানের বিভীষিকা হয়ে উঠতে পারে লাঙ্গি নিডি।
পৃথবী সাও (ভারত)
ভারতের অনু্র্দ্ধ ১৯ দলের অধিনায়কের অসামান্য ব্যটিংয়ের জোড়ে চতূর্থ বারের জন্য বিশ্বকাপ জেতে ভারত। ১৮ বছরের এই বা-হাতি ব্যাটসম্যানকে ভারতীয় মুদ্রায় ১কোটি টাকা দিয়ে কিনেছে দিল্লি ডেয়ারডেভিলস্ । অসাধারণ টেকনিক আর নির্ভুল ফলোথ্র দ্বারা দিল্লি ডেয়ারডেভিলসের রান মেশিন হয়ে উঠতে পারে পৃথবী সাও।
কমলেশ নাগারকটি (ভারত)
ভারতের অর্নুদ্ধ ১৯ দলের পৃথ্বিশ যদি রান মেশিন হয় তাহলে উইকেট টেকার হল নাগারকটি। ব্যাট হাতে যতটা পারদর্শীতা দেখিয়েছে পৃথ্বিশ ঠিক ততটাই বল হাতে পারদর্শীতা দেখিয়েছে এই ১৮ বছরের পেসার। ভারতীয় মুদ্রায় ২ কোটি টাকা দিয়ে কিনেছে কলকাতা নাইট রাইডার।
ডি আর্সি শর্ট (অস্ট্রেলিয়া)
দুর্দান্ত টেকনিক ও অনবদ্য স্ট্রোক খেলার ক্ষমতা তাকে অস্ট্রেলিয়ার সেরা কয়েকজন ব্যাটসম্যানের তালিকায় জায়গা করে দিয়েছে। এই বা-হাতি ব্যাটসম্যানকে ভারতীয় মুদ্রায় ৪ কোটি টাকা দিয়ে কিনেছে রাজস্থান রয়াল্স।
মোইন আলি (ইংল্যান্ড)
আন্তর্জাতিক স্তরে ইংল্যান্ডের হয়ে খেলার পরিচিতি হলেও আপিএল প্রথমবার খেলবেন এই অ্যলরাউন্ডার । প্রাথমিকভাবে ব্যাটসম্যান হিসেবে কেরিয়ার শুরু করলেও পরে স্পিন বোলিংয়েও পারদর্শী হয়ে ওঠেন তিনি। ৩০ বছরের এই ইংরেজ স্পিনারকে ভারতীয় মুদ্রায় ১কোটি টাকা দিয়ে কিনেছে রয়াল চ্যালের্জারস্ ব্যাঙ্গালোর।