অ্যাকোয়ার্ড ইমিউন ডেফিনসি সিনড্রোম বা এইডস হলো একধরণের ভাইরাসঘটিত রোগ যা হিউমান ইমিউনোডেফিসিয়েন্সি ভাইরাস বা এইচআইভি ভাইরাসের আক্রমণের ফলে হয়ে থাকে। এই রোগটি প্রথম দিকে ইনফ্লুয়েঞ্জার মতো কিছু লক্ষণ দেখালেও পরবর্তীকালে একটি মানুষের মৃত্যুও ঘটাতে সক্ষম এই রোগ। কিভাবে হয় এই রোগ? এই রোগ মূলত রক্তদানের সময় কন্টামিনেটেড সুঁচ ব্যবহারের ফলে বা সেলুনে কন্টামিনেটেড যন্ত্র সামগ্রী ব্যবহারের ফলে হতে পারে। শিশুদের ক্ষেত্রে তাদের মায়ের শরীর থেকে এই রোগটি আসতে পারে। এই রোগটি মূলত মানুষের শরীরের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা হ্রাস করে দিতে থাকে। জানা যায়, প্রতিবছর সারা বিশ্বে এই রোগের কারণে প্রচুর মানুষ মারা যান কিন্তু সেই ক্ষেত্রেও মৃত্যুর জন্য এই ভাইরাস দায়ী হয় না। এই ভাইরাস মানুষের শরীরকে এতটাই দুর্বল করে দেয় বা শরীরের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা এতটাই কমিয়ে দেয় যে সেই মানুষটি অন্য কোনো ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণের ফলে মারা যায়।
এই রোগটি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে নানা গবেষণা হয়ে আসছে। কিন্তু সাফল্যের হার সেই ক্ষেত্রে খুবই সামান্য হয়ে থাকে। এই রোগ থেকে সম্পূর্ণ মুক্তি পাওয়া বেশ কষ্টকর হয়ে থাকে। এই রোগের ক্ষেত্রে অস্বাভাবিকভাবে ওজন হ্রাস পাওয়ার ফলে ধীরে ধীরে দুর্বল থেকে দুর্বলতর হতে থাকে রোগী এবং অবশেষে সে ঢলে পড়ে মৃত্যুর কোলে।এইডস রোগের প্রপার কোনো ওষুধ না থাকার কারণে একসময় ক্যান্সারের মতো আকার নিয়েছিল এই রোগ। প্রতিবছর কিছু না কিছু মানুষ এই রোগে আক্রান্ত হতো। কিন্তু গবেষণা এইবার নতুন আলো দেখতে চলেছে চিকিৎসাশাস্ত্রে। ইতিমধ্যেই একদল চিকিৎসক দাবি করছেন, তারা আবিষ্কার করে ফেলেছেন এইডস রোগের ওষুধ।ইতিমধ্যে তা প্রাণীদেহে প্রয়োগ করাও হয়ে গেছে। গবেষকগণ জানিয়েছেন, ইঁদুরের দেহ থেকে এই রোগ সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করতে সক্ষম হয়েছে এই ওষুধটি।তাই এই ওষুধটি যদি মানুষের শরীরের উপযোগী করে বানিয়ে তোলা যায় তাহলে এই ওষুধ মানুষের শরীর থেকেও এই রোগের বীজ দূর করতে সাহায্য করবে।
সম্প্রতি একটি প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, টেম্পল ইউনিভার্সিটি অফ নেব্রাস্কা মেডিক্যাল সেন্টারের গবেষকগণ অনেকদিন ধরেই এইচআইভি ভাইরাস নিয়ে গবেষণা করছিলেন। ত্রিশ জন গবেষক নিয়ে তৈরী একটি দল এই বিষয় নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই পরীক্ষানিরীক্ষা চালাচ্ছিলেন। তারাই তাদের গবেষণার কথা প্রকাশ্যে জানান। বিশেষজ্ঞরা জানান, ইতিমধ্যেই তাদের তৈরী ওষুধ ২৩ টি সাদা ইঁদুরের উপর প্রয়োগ করা হয়ে গেছে।জানা গেছে, এই ইঁদুরগুলির মধ্যে ৯টি ইঁদুরের শরীর থেকে এইচআইভি ভাইরাস নির্মূল করা গেছে। গবেষকগণ জানিয়েছেন, এইডস বিরোধী ওষুধের সাথে জিন ক্লোনিং-এর মিলিত প্রচেষ্টায় এই ফল পাওয়া সম্ভব হয়েছে। তারা জানিয়েছেন, ইঁদুরের শরীরে যেইভাবে আবার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আনা গেছে সেইভাবে মানুষের ক্ষেত্রেও সেই পদ্ধতির অনুসরণ করলে উপকার মিলতে পারে।সমস্ত চিকিৎসাবিজ্ঞানীদের মত, চিকিৎসাবিজ্ঞানে যদি সত্যিই এই রোগের জন্য কোনো ওষুধ আবিষ্কৃত হয় তাহলে চিকিৎসাবিজ্ঞানের জন্য এক নতুন পথ খুলে যাবে।
এই রোগটি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে নানা গবেষণা হয়ে আসছে। কিন্তু সাফল্যের হার সেই ক্ষেত্রে খুবই সামান্য হয়ে থাকে। এই রোগ থেকে সম্পূর্ণ মুক্তি পাওয়া বেশ কষ্টকর হয়ে থাকে। এই রোগের ক্ষেত্রে অস্বাভাবিকভাবে ওজন হ্রাস পাওয়ার ফলে ধীরে ধীরে দুর্বল থেকে দুর্বলতর হতে থাকে রোগী এবং অবশেষে সে ঢলে পড়ে মৃত্যুর কোলে।এইডস রোগের প্রপার কোনো ওষুধ না থাকার কারণে একসময় ক্যান্সারের মতো আকার নিয়েছিল এই রোগ। প্রতিবছর কিছু না কিছু মানুষ এই রোগে আক্রান্ত হতো। কিন্তু গবেষণা এইবার নতুন আলো দেখতে চলেছে চিকিৎসাশাস্ত্রে। ইতিমধ্যেই একদল চিকিৎসক দাবি করছেন, তারা আবিষ্কার করে ফেলেছেন এইডস রোগের ওষুধ।ইতিমধ্যে তা প্রাণীদেহে প্রয়োগ করাও হয়ে গেছে। গবেষকগণ জানিয়েছেন, ইঁদুরের দেহ থেকে এই রোগ সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করতে সক্ষম হয়েছে এই ওষুধটি।তাই এই ওষুধটি যদি মানুষের শরীরের উপযোগী করে বানিয়ে তোলা যায় তাহলে এই ওষুধ মানুষের শরীর থেকেও এই রোগের বীজ দূর করতে সাহায্য করবে।
সম্প্রতি একটি প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, টেম্পল ইউনিভার্সিটি অফ নেব্রাস্কা মেডিক্যাল সেন্টারের গবেষকগণ অনেকদিন ধরেই এইচআইভি ভাইরাস নিয়ে গবেষণা করছিলেন। ত্রিশ জন গবেষক নিয়ে তৈরী একটি দল এই বিষয় নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই পরীক্ষানিরীক্ষা চালাচ্ছিলেন। তারাই তাদের গবেষণার কথা প্রকাশ্যে জানান। বিশেষজ্ঞরা জানান, ইতিমধ্যেই তাদের তৈরী ওষুধ ২৩ টি সাদা ইঁদুরের উপর প্রয়োগ করা হয়ে গেছে।জানা গেছে, এই ইঁদুরগুলির মধ্যে ৯টি ইঁদুরের শরীর থেকে এইচআইভি ভাইরাস নির্মূল করা গেছে। গবেষকগণ জানিয়েছেন, এইডস বিরোধী ওষুধের সাথে জিন ক্লোনিং-এর মিলিত প্রচেষ্টায় এই ফল পাওয়া সম্ভব হয়েছে। তারা জানিয়েছেন, ইঁদুরের শরীরে যেইভাবে আবার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আনা গেছে সেইভাবে মানুষের ক্ষেত্রেও সেই পদ্ধতির অনুসরণ করলে উপকার মিলতে পারে।সমস্ত চিকিৎসাবিজ্ঞানীদের মত, চিকিৎসাবিজ্ঞানে যদি সত্যিই এই রোগের জন্য কোনো ওষুধ আবিষ্কৃত হয় তাহলে চিকিৎসাবিজ্ঞানের জন্য এক নতুন পথ খুলে যাবে।