“দুচোখ মেলে দেখ চেয়ে জগতের শোভা”
মানবদেহের ৫টি ইন্দ্রীয়োর মধ্যে অন্যতম হল চোখ। এই চোখেই ধরা পড়ে গোটা বিশ্ব। তাই কানে শোনার থেকে চোখে দেখাতে বেশি বিশ্বাসী হয় সাধারণ মানুষ। তবে যা মানুষ কানে শোনে কিন্তু চোখে দেখে না কিন্তু তাকে ভাবায়, তার প্রতিচ্ছবি থেকে যায় মানুষের অবচেতন মনের গভীরে।
আর এই অবচেতন মনের প্রকাশ ঘটাতে “ত্রিনয়নী” কে কেন্দ্র করে সেজে উঠছে কোলাহল গোষ্ঠী দুর্গা পুজো কমিটির পূজা মন্ডপ। জিয়ো বাংলা শারদ সম্মান ২০১৯ অনুষ্ঠান উপলক্ষে জিয়ো বাংলা স্টুডিওতে উপস্থিত ছিলেন এই পূজা কমিটির অন্যতম সদস্য সৌমোজিৎ দত্ত। সঞ্চালক ইকেবানার সাথে পুজো আড্ডায় জেনে নিলাম তাদের পুজোর বিষয়ে। এইবছর ৪৯তম বর্ষে পদার্পন করল তাদের পুজো। থিম শিল্পী শান্তনু চ্যাটার্জী ও প্রতিমা শিল্পী করুণ পালের যৌথ প্রয়াসে রূপ পাচ্ছে তাদের দুর্গা পুজো।
রাজ্যের মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত ধরে তৃতীয়া বা চতূর্থীর দিন উদ্বোধন হবে তাদের পুজোর। পঞ্চমীর দিন বস্ত্রবিতরণী অনুষ্ঠানের মাধ্যমে দুঃস্থ শিশুদের হাতে তুলে দেওয়া হবে নতুন জামাকাপড়। অষ্টমীর দিন পল্লীবাসী সহ সকল দর্শনার্থীদের হাতে তুলে দেওয়া হয় মায়ের ভোগ। রাজ্য সরকার আয়োজিত রেড রোড কার্নিভালে অংশগ্রহন করার পর বিদায় জানানো হয় মা-কে। দমদম বা কবি সুভাষগামী যে কোনও মেট্রো-এ উঠে নামতে হবে কালিঘাট মেট্রো, সেখান থেকে অটো বা বাস ধরে দুর্গাপুর ব্রিজের নিকটে এই পূজা মন্ডপ।