সে সিন্ডারেলার গল্পোই হোক বা ঘুমন্ত সুন্দরী, সে রাপুনজেলের গল্পোই হোক বা স্নো হওয়াটের গল্প। মানুষের ছোট থেকে বড় হয়ে ওঠায়, এমনই অনেক রূপকথার গল্পের অবদান অনস্বীকার্য। এই গল্পগুলোই মানুষের নৈতিক মূল্যবোধের বিকাশ ঘটিয়েছে। প্রাপ্ত বয়সে এসে সেগুলি ছেলেমানুষী মনে হলেও আজও এই রূপকথার গল্প পড়তে কিন্তু মন্দ লাগে না। আর এই বিষয়কে মাথায় রেখেই সেজে উঠছে কানাই ধর লেন অধিবাসী বৃন্দোর পূজা মন্ডপ।
জিয়ো বাংলা শারদ সম্মান ২০১৯ অনুষ্ঠান উপলক্ষে জিয়ো বাংলার স্টুডিওতে উপস্থিত ছিল এই পূজা কমিটির সদস্যবৃন্দ। সঞ্চালক ইকেবানার সাথে আমাদের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ক্লাবের সম্পাদক তথা কোষাধ্যক্ষ সুনীল কুমার বেরা ও সহকারী সম্পাদক চিত্তপ্রীয় ভট্টাচার্য। এইবছর ৬৯তম বর্ষে তাদের থিম “রূপকথার দেশে”। ১৯৫০ সাল থেক তারা দুর্গা পুজো করে আসছেন ঠিকই তবে ২০১০ সাল থেকে তাদের থিমের পুজোর শুরু।
খুঁটি পুজো থেকে শুরু হয় তাদের দুর্গা পুজোর প্রস্তুতী পর্ব যা গিয়ে শেষ হয় বিসর্জনের পর। ১লা অক্টোবর অর্থাৎ তৃতীয়ায় শুভ সূচনা ঘটবে তাদের পুজোর। উদ্বোধনের দিন থেকে শুরু করে পঞ্চমী অবধি বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে থাকেন ক্লাব কর্তৃপক্ষ। অষ্টমীর দিন পূজা কমিটির তরফ থেকে পোংতিভোজনের আয়োজন করা হয়, যাতে অংশগ্রহন করতে পারেন সকল দর্শনার্থীরাও।
দমদম বা কবি সুভাষগামী যে কোনও মেট্রোতে উঠে নামতে হবে সেন্ট্রাল মেট্রো স্টেশন থেকে খানিক হাঁটা পথে কলেজ স্কোয়ারের নিকট এই পজা