চেতলার কাছে কৈলাশ বিদ্যামন্দিরে পৌঁছে গিয়েছিলাম আমরা। সেখানকার তত্ত্বাবধায়ক সন্তোষ কুমার দাসের সঙ্গে কথা বলে জানলাম, এই স্কুল বিশেষত আবাসিক স্কুল যা বিগত ৭ বছর ধরে চলছে। এখানে ১০০ জন ছাত্র সর্বশিক্ষা মিশনের আওতাভুক্ত হয়ে হোস্টেলে থাকে। এখানেই তাদের খাওয়া, থাকা, পড়াশুনো, খেলাধুলা সব হয়। ১৮৫০ সালে স্থাপিত এই প্রতিষ্ঠান এখানকার সকলের কাছে অত্যন্ত গর্বের। প্রতিদিন সকালে শিক্ষিকারা আসেন পড়াতে। স্কুলে পড়ার পর মিড ডে মিল, বিকেলে খেলা, সন্ধ্যাবেলা আবার পড়ে নিয়ে একটু ক্যারাম খেলে রাতের খাবার খেয়ে নেওয়া। এই এখানকার দৈনিক রুটিন।
এছাড়াও এখানে বিভিন্ন রকম সামাজিক কাজ করা হয়। আমরা কথা বলে নিয়েছিলাম শিক্ষিকা তনুশ্রী দত্ত, সোমা ডিস্যুজা এবং আবাসিক পরিচালিকা তনুশ্রী ব্যানার্জির সঙ্গে। পুজোতে সব ছাত্ররা চারদিক সামলেছে তা একবাক্যে স্বীকার করলেন সকলেই।