প্রকৃতি মায়ের, প্রাণীকূলের জন্য এক অনন্যতম উপহার হল জল। যেদিন থেকে পৃথিবীর বুকে প্রাণের সঞ্চার ঘটেছে সেদিন থেকে জল-ই হয়ে ওঠে প্রাণীদের অন্যতম চাহিদা। বর্তমানে প্রকৃতির এই উপাদান আজ প্রবল বিপদের মুখে। অপ্রয়োজনীয় অপচয়ের ফলে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে দেখা দিয়েছে জলসঙ্কট। বিশ্বউষ্ণায়নের ফলে ক্রমশ বেড়ে চলেছে সাগরাঙ্ক। ফলে সমস্য দেখা দিয়েছে পানীয় জলের। বিশ্বউষ্ণায়ণের ফলে সমুদ্র পৃষ্ঠের এই অস্বাভাবিক বৃদ্ধি কে কেন্দ্র করেই সেজে উঠছে জাগরী ক্লাবের পূজা মন্ডপ।
জিয়ো বাংলা শারদ সম্মান ২০১৯ অনুষ্ঠানে এসে এমনটাই জানালেন ক্লাবের সদস্যবৃন্দষ জিয়ো বাংলার স্টুডিও-তে উপস্থিত ছিলেন পূজা কমিটির কোষাধ্যক্ষ অরুপ কুমার দাস, সাধারণ সদস্য রোহান ভান্ডারী ও থিম শিল্পী বোধিসত্ত্ব চ্যাটার্জী। সঞ্চালক সিঞ্চিতার সাথে পুজো আড্ডায় জেনে নিলাম তাদের এবছরের পরিকল্পনার বিষয়। প্রতিমার রূপ দিচ্ছেন ঝন্টু রুদ্র পাল।
দোসরা অক্টোবর অর্থাৎ তৃতীয়ার দিন শুভসূচনা হবে তাদের দুর্গা পুজোর। সেদিন থেকে শুরু করে দশমী পর্যন্ত চলবে সঙ্গীতানুষ্ঠান। সপ্তমি, অষ্টমী, নবমী ও দশমী- পুজোর চার দিন ধরে চলবে মহাভোজের আয়োজন। তার মধ্যে প্রধান উল্লেখ্য নবমীর অন্নকুট বিতরণী-র আয়োজন। দশমী-তে বিজয়া উৎসব উপলক্ষে, সকল পল্লীবাসীদের নিয়ে একটি সামান্য ‘গেট টুগেদার’-এর আয়োজন করা হয় পূজা কমিটির তরফ থেকে।
দমদম বা কবি সুভাষ গামী যে কোনও মেট্রোয় উঠে, নামতে হবে যতীন দাস পার্ক, সেখান থেকে হাজরা রোড ও শরৎ বোস রোডের সংযোগস্থলে অবস্থিত শিশু মঙ্গল হাসপাতালের ঠিক বিপরীতেই অবস্থিত জাগরী ক্লাবের পূজা মন্ডপ।