ডাইনোসর নামটা সবাই জানেন,এক কাল্পনিক জীব| ছোটবেলায় নামটা শুনলে ভয় লাগত মনে হত কখন এসে খেয়ে নেবে| কিন্তু সেটা কি সত্যি কাল্পনিক? ভেবে দেখুন|
কম্বোডিয়ার আংকোর ভাট মন্দির, দ্বাদশ শতকে খ্মের বংশীয় রাজা সূর্যবর্মণ এই বিষ্ণু মন্দির নির্মাণ করেন| কয়েক হাজার ভাস্কর্য-এর সমহার এই আংকোর ভাটের মন্দিরগাত্রে দেখা যায় স্টোগোসরাসের প্রতিকৃতি|
বিজ্ঞান বলে, মানুষ ও ডাইনোসর কখনই মুখোমুখি হয়নি।১৬৭৬ সালে মানুষ প্রথম ডাইনোসরের অস্তিত্ব সম্পর্কে জানতে পারে| সেই সময়ের মানুষের যেহেতু ডাইনোসর সম্পর্কে কোনো ধারণা ছিল না তাই সেগুলো ধরা হয় কোনো দানবের দেহাস্থি| এরও বেশ কিছুদিন পরে ১৮২২ সালে প্রাপ্ত মেগালোসরাসের অস্থিকে কোনও প্রাগৈতিহাসিক প্রাণীর দেহাবশেষ বলে চিহ্নিত করা হয়। আর ১৮৭৭ সালে পিঠে কাঁটাওয়ালা তৃণভোজী ডাইনোসর স্টেগোসরাসের জীবাশ্ম প্রথম আবিস্কৃত হয় মার্কন যুক্তরাষ্ট্রের কলোরাডোয়।
এই প্রাচীন মন্দিরে খুঁজে পাওয়া স্টেগোসরাস নামের এক জুরাসিক জীবের প্রতিকৃতি সবাইকে বিস্মিত করছে|