বদলে যাওয়া সময়েও অমলিন শাড়ির প্রতি নারীর টান

শাড়ি পছন্দ করে না এমন নারী খুঁজে পাওয়া ভার। জন্মদিন হোক বা বিয়ে, জীবনের যে কোনও স্পেশাল দিন মানেই শাড়ি। মেয়েরা শাড়ী পরার উপলক্ষ খোঁজে। উড়িষ্যার সম্বলপুরী, দক্ষিণের কাঞ্জিভরম, পশ্চিমের পাটলীপাল্লু হোক বা বাংলার ঢাকাই দেশের মানচিত্রটাও আঁকা হয়ে যায় শাড়ি দিয়ে। আমাদের দেশ এই দিক থেকেও বৈচিত্রময়। 

শাড়ি ভারতীয় সংস্কৃতির ঐতিহ্য, শাড়ি নারীর অভ্যাস, শাড়ি নারীর ভালোবাসা। এই দ্রুত গতির জীবন, বদলে যাওয়া জীবনযাত্রাতেও যাতে সেই ভালোবাসা ফিকে না হয় তার জন্য অক্লান্ত এক নাম বেনারসী নিকেতন।

পথ চলা শুরু হয়েছিল ২০০০ সালে অশোক কুমার সাহার হাত ধরে। ২২ বছরের সফলযাত্রাপথ। কিন্তু সেই সাফল্যে মিশে ঘাম-রক্তের লড়াই। রিটেল থেকে ডিজিটাল দিনের সাক্ষী। সময় যেভাবে বদলাবে ঠিক সেভাবেই সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এগিয়ে প্রতিষ্ঠান।   

 আধুনিক থেকে ট্র্যাডিশনাল সব ধরনের শাড়ির দুরন্ত সম্ভার আছে বেনারসী নিকেতনের শোরুমে। স্কার্ট-জিন্স-টপে অভ্যস্থ আধুনিক প্রজন্মও টান এড়াতে পারবে না যার।

১২৮/১০এ বিধানসরনী শ্যামবাজারে আছে বেনারসী নিকেতন। ২০১৮-তে ৬৪ কলেজ স্ট্রিট ঠিকানায় প্রতিষ্ঠানের শাখা শুরু হয়। কোভিড পরবর্তী সময়ে কাঁচরাপাড়াতেও পথ চলা শুরু করে শাখা প্রতিষ্ঠান।

১৫ জুলাই বারাসাতে শুরু হতে চলেছে নতুন যাত্রা। এই শাখা প্রতিষ্ঠানের চতুর্থ শাখা। বারাসাত মোড় থেকে খুব সহজেই পৌঁছে যাওয়া যাবে বেনারসী নিকেতনে।

বদল ঘটেছে সময়ের। বদলে গিয়েছে মানুষের পছন্দও।কিন্তু বদলায়নি বেনারসী নিকেতন। চিরাচরিত বিকিকিনির পাশাপাশি সময়ের দাবী মেনে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মকেও এই প্রতিষ্ঠান সঙ্গী করেছে এগিয়ে যাওয়ার।       

এটা শেয়ার করতে পারো

...

Loading...