সকাল থেকে গুগল খুললেই দেখা যাচ্ছে গুগল লোগোর জায়গায় রয়েছে একটি ডুডল।ডুডল দেখলেই বোঝা যাচ্ছে এটি চাঁদে অবতরণ সংক্রান্ত কোনো খবরের প্রতিচ্ছবি।গুগল ডুডলের অর্থ খুঁজতে সাহায্য নেওয়া হলো সেই গুগলেরই। গুগল ডুডল হলো গুগল কোম্পনির নিজস্ব একটি প্রোডাক্ট যেখানে বিশেষ বিশেষ সময়ে বিশেষ ঘটনাবলী তুলে ধরা হয়। আর সেই ডুডলে ক্লিক করলে আসে সেই ডুডলের সম্পর্কে নানা কথা।সেরকমই আজকের ডুডলের অর্থ খুঁজতে গিয়ে জানা গেলো আজ থেকে ঠিক ৫০ বছর প্রায় ৬০০ মিলিয়ন মানুষ একসাথে অপেক্ষা করেছিল এক বিরল ঘটনার সাক্ষী থাকার জন্য। কারণ ৫০ বছর আগে অর্থাৎ ১৯৬৯ সালে এই দিনেই ঘটেছিলো অ্যাপেলো ১১ স্পেস মিশন।চলুন সংক্ষেপে জেনে নেওয়া যাক সেই ঘটনাটি।
সেদিন সারা বিশ্বের মানুষ একত্রিত হয়ে প্রার্থনা করেছিল নিল আর্মস্ট্রং এবং এডউইন অলড্রিনের জন্য।অ্যাপেলো ১১ নামক যানে চেপে তারা সেদিন পাড়ি দিয়েছিলেন চাঁদে।তারাই ছিলেন প্রথম মানুষ যারা চাঁদের মাটিতে প্রথম পা রেখেছিলেন। মাইকেল কলিন্স, নিল আর্মস্ট্রং এবং এডউইন অলড্রিনের সাথে সাথে প্রায় ৪০,০০০ মানুষ এই অভিযানে সামিল হয়েছিলেন।অ্যাপেলো ১১ ছিল প্রথম চন্দ্রযান যাতে চড়ে মানুষ পৌঁছেছিল চাঁদে। ১৯৬৯ সালের ১৬ই জুলাই সূচনা হয়েছিল এই অভিযানের। মাত্র চারদিনের মাথাতেই আসে সেই মাহেন্দ্রক্ষণ যখন চাঁদের মাটিতে পা রাখেন এই তিন নভোশ্চর। অ্যাপেলো ১১ বানানোর পরিকল্পনা শুরু হয়েছিল ১৯৬৮ সালের অক্টোবর মাসে।এক বছরের থেকে কম সময়ের মধ্যেই তৈরী হয়ে যায় অ্যাপেলো ১১। আর তাতে চড়েই পাড়ি দেন দলপতি আর্মস্ট্রং, লুনার মডিউল পাইলট বাজ অলড্রিন এবং কমান্ড মডিউল পাইলট মাইকেল কলিন্স। জানা যায়, যাত্রার প্রায় ৬ ঘন্টা ৩৯ মিনিটের মাথায় এই তিন আরোহীকে নিয়ে চাঁদে পৌঁছায় যানটি। নীল আর্মস্ট্রং-ই ছিলেন প্রথম মানুষ যিনি চাঁদের মাটিতে সর্বপ্রথম পা রেখেছিলেন।এর প্রায় ১৯ মিনিট পর পা রাখেন এডউইন।মোট আড়াই ঘন্টা চাঁদে অতিবাহিত করেন তাঁরা। এই সময় তারা প্রায় ৪৫ পাউন্ড লুনার মেটিরিয়াল সংগ্রহ করে নিয়ে আসেন।
কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে স্যাটার্ন ফাইভ রকেটের সাহায্যে লঞ্চ করা অ্যাপেলো ১১ নাসার অ্যাপেলো অভিযানের পঞ্চম সংস্করণ ছিল। অ্যাপেলো ১১ এর যথারীতি তিনটি অংশ ছিল। একটি ছিল কমান্ড মডিউল, তার সাথেই যুক্ত ছিল নভোশ্চরদের জন্য একটি কেবিন, একটি সার্ভিস মডিউল, এবং একটি লুনার মডিউল।অ্যাপেলো ১১ চাঁদে ল্যান্ড করা থেকে শুরু করে আর্মস্ট্রং-এর চাঁদের মাটিতে পদার্পন সম্পূর্ণ ঘটনা সেদিন দেখানো হয়েছিল 'লাইভ'।যা সেদিন দেখেছিলো সারা বিশ্বের মানুষ।এই ঘটনাটিই মহাকাশবিজ্ঞানীদের কাছে অন্যতম একটি ঘটনা বলে ধরা হয়।এই ঘটনার ৫০ বছর উপলক্ষে আজ গুগল এই ডুডলের ব্যবস্থা করেছে।
সেদিন সারা বিশ্বের মানুষ একত্রিত হয়ে প্রার্থনা করেছিল নিল আর্মস্ট্রং এবং এডউইন অলড্রিনের জন্য।অ্যাপেলো ১১ নামক যানে চেপে তারা সেদিন পাড়ি দিয়েছিলেন চাঁদে।তারাই ছিলেন প্রথম মানুষ যারা চাঁদের মাটিতে প্রথম পা রেখেছিলেন। মাইকেল কলিন্স, নিল আর্মস্ট্রং এবং এডউইন অলড্রিনের সাথে সাথে প্রায় ৪০,০০০ মানুষ এই অভিযানে সামিল হয়েছিলেন।অ্যাপেলো ১১ ছিল প্রথম চন্দ্রযান যাতে চড়ে মানুষ পৌঁছেছিল চাঁদে। ১৯৬৯ সালের ১৬ই জুলাই সূচনা হয়েছিল এই অভিযানের। মাত্র চারদিনের মাথাতেই আসে সেই মাহেন্দ্রক্ষণ যখন চাঁদের মাটিতে পা রাখেন এই তিন নভোশ্চর। অ্যাপেলো ১১ বানানোর পরিকল্পনা শুরু হয়েছিল ১৯৬৮ সালের অক্টোবর মাসে।এক বছরের থেকে কম সময়ের মধ্যেই তৈরী হয়ে যায় অ্যাপেলো ১১। আর তাতে চড়েই পাড়ি দেন দলপতি আর্মস্ট্রং, লুনার মডিউল পাইলট বাজ অলড্রিন এবং কমান্ড মডিউল পাইলট মাইকেল কলিন্স। জানা যায়, যাত্রার প্রায় ৬ ঘন্টা ৩৯ মিনিটের মাথায় এই তিন আরোহীকে নিয়ে চাঁদে পৌঁছায় যানটি। নীল আর্মস্ট্রং-ই ছিলেন প্রথম মানুষ যিনি চাঁদের মাটিতে সর্বপ্রথম পা রেখেছিলেন।এর প্রায় ১৯ মিনিট পর পা রাখেন এডউইন।মোট আড়াই ঘন্টা চাঁদে অতিবাহিত করেন তাঁরা। এই সময় তারা প্রায় ৪৫ পাউন্ড লুনার মেটিরিয়াল সংগ্রহ করে নিয়ে আসেন।
কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে স্যাটার্ন ফাইভ রকেটের সাহায্যে লঞ্চ করা অ্যাপেলো ১১ নাসার অ্যাপেলো অভিযানের পঞ্চম সংস্করণ ছিল। অ্যাপেলো ১১ এর যথারীতি তিনটি অংশ ছিল। একটি ছিল কমান্ড মডিউল, তার সাথেই যুক্ত ছিল নভোশ্চরদের জন্য একটি কেবিন, একটি সার্ভিস মডিউল, এবং একটি লুনার মডিউল।অ্যাপেলো ১১ চাঁদে ল্যান্ড করা থেকে শুরু করে আর্মস্ট্রং-এর চাঁদের মাটিতে পদার্পন সম্পূর্ণ ঘটনা সেদিন দেখানো হয়েছিল 'লাইভ'।যা সেদিন দেখেছিলো সারা বিশ্বের মানুষ।এই ঘটনাটিই মহাকাশবিজ্ঞানীদের কাছে অন্যতম একটি ঘটনা বলে ধরা হয়।এই ঘটনার ৫০ বছর উপলক্ষে আজ গুগল এই ডুডলের ব্যবস্থা করেছে।