স্মার্টফোন রিপেয়ারিং কী ভাবে হয়ে উঠতে পারে কেরিয়ারের দিশা

স্মার্ট ফোন আমাদের প্রতিদিনের সঙ্গী। এই মুহূর্তে দেশে সক্রিয় স্মার্টফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১.১২ মিলিয়ন। ব্যাঙ্কিং থেকে শুরু করে শপিং, ইনভেস্টমেন্ট, যাতায়াত, হোটেল বুকিং থেকে রেল কিংবা ফ্লাইটের টিকিট সব কিছুই এই ছোট্ট যন্ত্রটির উপর নির্ভরশীল। তাই হঠাৎ বিকল হলে ভয় আর সংশয়ের কারণ হয়ে পড়ে। তাই এই স্মার্টফোনের যুগে স্কিলড টেকনিশিয়ানদের চাহিদা বাড়ছে।


জর্জ টেলিগ্রাফ ট্রেনিং ইনস্টিটিউটে (জিটিটিআই) শিক্ষার্থীদের স্মার্টফোনের হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যার সমস্যা নির্ধারণ এবং মেরামতের প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ দিক শেখানো হয়। প্রতিষ্ঠানের স্মার্টফোন রিপেয়ারিং বিভাগ পড়ুয়াদের মোবাইল তথা স্মার্টফোন রিপেয়ারিং পেশা হিসাবে বেছে নেওয়ার সুবর্ণ সুযোগ করে দিচ্ছে।


এখানকার স্মার্টফোন রিপেয়ারিং বিভাগে পড়ুয়াদের পেশাদার স্মার্টফোন টেকনিশিয়ান হয়ে ওঠার প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। স্মার্টফোন রিপেয়ারিং বিভাগের এইচওডি ফ্যাকাল্টি সিদ্ধিবিনায়ক সাউ জানিয়েছেন, এখানে বেসিক থেকে অ্যাডভান্স লেভেলে স্মার্টফোন রিপেয়ারিং শেখানো হয়। ফোনের নানা ধরনের সমস্যার সমাধানের পাঠ দেওয়া হয় ছাত্রছাত্রীদের। দূর-দূরান্ত থেকে পড়ুয়ারা আসে। থিয়োরি আর প্র্যাকটিক্যাল দু’ ধরনের কোর্স হয়। ফোনের নানা ধরনের সমস্যার সমাধান হাতে ধরে শেখানো হয়। বেসিক ইলেকট্রনিক্স, স্মার্টফোন সফটওয়্যার অ্যান্ড হার্ডওয়্যারের ক্লাস করানো হয়। প্রতিটি ধাপ শেখানো হয়। ৬ মাস এবং ১ বছরের কাজের সুযোগ আছে। কোর্স শেষে প্লেসমেন্ট সেলের মাধ্যমে প্লেসমেন্ট করা হয়। লাইফটাইম প্লেসমেন্ট দেয় এই প্রতিষ্ঠান।

এটা শেয়ার করতে পারো

...

Loading...