বন্ধুরা সাথে থাকলে কত কিছুই না করা যায়। জীবনে ভাল বন্ধু পাওয়া খুবই জরুরি। আর বন্ধুরা মিলে যদি ক্লাব খুলে দুর্গাপুজো চালু করা যায় তাহলে কেমন লাগবে? ভাবছেন নিশ্চই। অনেক বছর আগে ১১জন বন্ধু মিলে একটি ক্লাব প্রতিষ্ঠা করে, যা আজ বিরাট বড় এক ক্লাবে তৈরি হয়েছে। নাম তার ফ্রেন্ডস ১১ ক্লাব।
‘জিয়ো বাংলা শারদ সম্মান ২০১৯’-এর পুজোর আড্ডায় জিয়ো বাংলার স্টুডিওতে উপস্থিত ছিল ফ্রেন্ডস ১১ ক্লাব। সঞ্চালক সিঞ্চিতার সাথে নিজেদের পুজো নিয়ে কথা বললেন ক্লাবের সম্পাদিকা সুস্মিতা দে এবং সদস্যা আঁখি সেন।
এই বছর ফ্রেন্ডস ১১ ক্লাবের দুর্গাপুজো ৬৮তম বর্ষে পা দিতে চলেছে। এই বছর তাদের থিম ‘ওঙ্কারা’। থিম শিল্পী বোধিসত্ত্বর হাত ধরে এই প্রথমবার থিম পুজোয় পা দিতে চলেছে ফ্রেন্ডস ১১ ক্লাব। পাশাপাশি প্যান্ডেল থিমের হলেও প্রতিমা একেবারে সাবেকি হতে চলেছে। চন্দননগরের বিখ্যাত প্রতিমা শিল্পী জগন্নাথ পাল এই বছর তাদের প্রতিমা তৈরি করছেন।এবার আসা যাক ভোগের কথায়, অষ্টমীর দিন ভোগের বিশেষ ব্যবস্থা করতে চলেছে ফ্রেন্ডস ১১ ক্লাব।
ফ্রেন্ডস ১১ ক্লাবের পুজো দেখতে গেলে দমদম কিংবা কবি সুভাষগামী কোনও মেট্রোয় উঠে নামতে হবে নেতাজী (কুঁদঘাট) মেট্রো স্টেশনে। সেখান থেকে অটো ধরলে নামিয়ে দেবে তাদের পুজোমন্ডপের সামনে।