গদাই আর গঙ্গাকে বিষ্ণু গণবিবাহ দেখতে যেতে বলে। গদাই আর গঙ্গাও যেতে রাজি হয়। এরই মাঝে দাদাঠাকুর নির্দেশ দেয় যেন অবিলম্বে এই গণবিবাহ বন্ধ করে দেওয়া হয়। ওদিকে পুরোহিতদের গাড়ি দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। গঙ্গা ওই দশ জন মেয়ের বিয়ের দায়িত্ব নেয়। আর এতে খুশি হয় গ্রামবাসী। সকলের জন্য খাবারও বানায় গঙ্গা।
ওদিকে একটা চিঠি হাতে আসে গঙ্গার। বৃন্দা নামের একটি মেয়ে চিঠিটা লিখেছে গঙ্গাকে। সেখানে লেখা আছে গদাইয়ের সঙ্গে নাকি তার আগে থেকেই বিয়ে ঠিক হয়ে আছে। প্রথমে মন খারাপ হলেও গদাইকে সেই চিঠি দেখায় গঙ্গা। গঙ্গা আর গদাই দুজনেই বুঝতে পারে এটা একটা ষড়যন্ত্র।
ওদিকে মেন্টাল অ্যাসাইলাম থেকে দাদাঠাকুরের কাছে ফোন আসে যে মানসী গঙ্গার সঙ্গে দেখা করতে চায়। দাদাঠাকুরের মাথায় বাজ পড়ে। সেও চটজলদি পাড়ি দেয় মেন্টাল অ্যাসাইলাম-এ।
গঙ্গা আর গদাইয়ের বিয়ে নিয়ে বেশ তোড়জোড় শুরু হয়ে গিয়েছে। গদাই আর গঙ্গাও বেশ খুশি। ওদিকে ঝুনঝুনওয়ালা গঙ্গার কাছে এসে ক্ষমা চায়। গঙ্গার মনে ঝুনঝুনওয়ালাকে ঘিরে সন্দেহের বীজ দানা বাঁধে। ছদ্মবেশে কেমন লাগছে গদাই, গঙ্গাকে? তা জানতে হলে দেখতে হবে ধারাবাহিক ‘গ্যাংস্টার গঙ্গা’, রাত ৯ টায়।