বাঙালির হেঁশেল বদলে যায় মরসুমে মরসুমে। মাছ হোক বা মিষ্টি সবেতেই ঋতুবদলের স্বাদ। বিশেষ করে মিষ্টিতে। যেমন ধরুন বাঙালির শীতকাল মানেই নলেন গুড়। গ্রীষ্মে দই মাস্ট! সেই দইতেই যখন আমের স্বাদ মেশে তখন তা আরও লোভনীয়। গরমের মিষ্টির লিস্টে আছে আরও অনেক নাম।
গ্রীষ্মের কলকাতায় বেড়াতে এলে আম যেমন খেতেই হবে, তেমনি মিষ্টিও। আম ঘোল, আম পোড়ার সরবত দিয়ে শুরু। পায়ে হেঁটে ফুটপাত ধরে এগোতে থাকলে কানে আসে ম্যাঙ্গো লস্যি, আম শরবতের ডাক। সেই ডাককে উপেক্ষা করা খুব সহজ নয়। এখানেই যদি ভাবেন আম সফর শেষ হয়ে যাচ্ছে তাহলে ভুল ভাববেন।
লিস্টে এখনও বাকি আছে যে আম দই, আম সুফলে আম দিয়ে আরও নানা রকম। অঞ্চলভেদে বদলে যায় স্বাদও। কিন্তু মিষ্টির ব্যাপারে যদি কলকাতা শহরের সেরা ডেস্টিনেশন খোঁজেন তাহলে আসতেই হবে বলরাম মল্লিক অ্যান্ড রাধারমণ মল্লিকের ঠিকানায়।
গ্রীষ্ম পড়লে মন যেন শুধু মিষ্টি স্বাদ খোঁজে। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই বাধ সাধে মধুমেহ। ডাক্তারি মতে ডায়াবেটিক রোগীদের আম খেলেই বিপদ। এক খন্ড আম রোগের বিপদ বাড়িয়ে দেবে বহুগুণ। তাহলে উপায়?
এক্ষেত্রেও সমাধান আছে বলরাম মল্লিক অ্যান্ড রাধারমণ মল্লিকে। চিনির ব্যবহারে যাদের মানা আছে তাদের জন্য পাওয়া যায় সুগার ফ্রি মিষ্টি। একশো শতাংশ সুগার ফ্রি।
গ্রীষ্ম যতটা ঘাম ছোটায় ততটাই মন ভাল করে দেয় মিষ্টির পাতে। আম থেকে দই হয়ে রাজভোগ- ভোজন রসিকদের সবেতেই মনে হয়, গরম তো বেশ তোফা!