বিয়ে বাড়ির নিমন্ত্রণপত্র হাতে পেলে, যেমন আনন্দ হয় তেমনি হয় চিন্তাও। কী পরব, কী উপহার দেওয়া হবে-নাকাল হতে হয় এসব প্রশ্নে।
বিয়ের অনুষ্ঠানে বর-কনের পাশাপাশি পরিবার, আত্মীয়-স্বজনদেরও জন্যও চাই নতুন পোশাক। এছাড়া তত্ত্ব, উপহার, নমস্কারী তো আছেই। বিয়ের মূল অনুষ্ঠান, বধূবরণ, রিসেপশন ছাড়াও থাকে একাধিক পর্ব, তাই লম্বা হতে থাকে শপিং লিস্ট।
Read Also : দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জনের সঙ্গে সুভাষচন্দ্রের ছিল গুরু-শিষ্য সম্পর্ক
চলছে বিয়ের মরসুম। এই মরসুমে নজরকাড়া ওয়েডিং কালেকশনে সেজে উঠেছে ‘মৃগনয়নী’ এম্পোরিয়াম-এর সমস্ত শাখা। বিয়ের অনুষ্ঠানে বর-কনে থেকে পরিবারের পোশাক, গহনা সব কিছু পাবেন এক ছাদের তলায়। এখানেই শেষ নয়, উপহার দেওয়ার জন্য আছে বিভিন্ন্ রাজ্যের হস্তশিল্পের আকর্ষণীয় সংগ্রহ।
বিয়ের অনুষ্ঠানের বিভিন্ন পর্বের জন্য রয়েছে বিভিন্ন রকম শাড়ির কালেকশন। মেহেন্দির অনুষ্ঠানে পরার জন্য বেছে নিতে পারেন টিস্যু, চান্দেরী, কাতান সিল্ক। বিয়ের দিন নান্দীমুখের সাদা লাল পাড় শাড়ি, গায়ে হলুদের জন্য নানা শেডের হলুদ শাড়ি পাবেন। নজর কাড়বে মাহেশ্বরীর কালেকশন। বিয়েতে কনের পরার লাল টুকটুকে বেনারসী, কাতান বেনারসী, লজ্জা বস্ত্রের জন্য হাল্কা ধরনের শাড়ি, তসর সিল্কের সম্ভার রয়েছে।
সংস্থার ম্যানেজার কুশল চক্রবর্তী জানিয়েছেন, বিয়ের অনুষ্ঠানের জন্য কাতান, মাহেশ্বরী, কটন ছাড়াও আছে অন্যরকম শাড়ির কালেকশন। প্রাকৃতিক রঙের শাড়ীও পাওয়া যায়। বিয়ের অনুষ্ঠানে উপহার হিসাবে দেওয়ার জন্য রয়েছে বেডকভার, বেড শিট, কুশন কভার, হ্যান্ডক্র্যাফটের সংগ্রহ। পুরুষদের পোশাকের কালেকশনে কটন থেকে সিল্ক পাঞ্জাবি, অভিজাত শাল, জহর কোট, শার্ট পাবেন। মধ্যপ্রদেশের নিজস্ব শাড়ির কালেকশন, ড্রেস মেটিরিয়াল , জুয়েলারি মিলবে। ৫০০ টাকা থেকে দাম শুরু।
মধ্যপ্রদেশ সরকারের বিশেষ উদ্যোগ এই ‘মৃগনয়নী’ এম্পোরিয়াম। ১৯৮৫ সালে ফেব্রুয়ারি মাসে এই এম্পোরিয়ামটি চালু হয় এবং প্রায় চার দশক ধরে এটি সাধারণ মানুষের অন্যতম পছন্দের প্রতিষ্ঠান।
ঠিকানা–
মৃগনয়নী এম. পি এম্পোরিয়ামঃ
দক্ষিণাপণ শপিং কমপ্লেক্স, ২, গড়িয়াহাট রোড (দক্ষিণ), কলকাতা (পশ্চিমবঙ্গ), ৭০০০৬৮