সারা দেশে দিনের পর দিন যত যাচ্ছে তত বাড়ছে করোনা ভাইরাসের প্রকোপ| চিনেই বর্তমানে রয়েছে প্রায় ৮৩৪ টি কনফার্মড কেস| তার মধ্যে ইতিমধ্যে মৃত্যু হয়েছে ৪১ জনের| করোনার করাল গ্রাস থেকে বাঁচতে এক অভিনব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে চিনে|
জানা গেছে, চিনের ইউহান শহরে এই রোগের প্রাদুর্ভাব সবচেয়ে বেশি দেখা গেছে| সেখানকার হাসপাতালগুলিও প্রায় ভর্তি| ওষুধের দোকানেও ওষুধ বাড়ন্ত| এমন অবস্থায় দাঁড়িয়ে মাত্র ছয়দিনে একটি গোটা হাসপাতাল গড়ার পরিকল্পনা করা হয়েছে চিনে| জানা গেছে, প্রস্তাবিত হাসপাতালে থাকবে মোট ১০০০টি বেড| চাইনিজ স্টেট মিডিয়া দ্বারা পোষ্ট করা একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, ২৫,০০০ স্কয়ার মিটারের একটি জায়গায় ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে খননকার্য|
২০০৩ সালে বেজিং-এ সার্স ভাইরাসের প্রকোপ থেকে বাঁচার জন্য তৈরি হয়েছিল এমনই একটি হাসপাতাল| হাভার্ড মেডিকেল কলেজের গ্লোবাল হেলথ ও সোশ্যাল মেডিসিন লেকচারার জন কফম্যান জানিয়েছেন, এই হাসপাতালগুলি তৈরিই হয় মূলত কোনোপ্রকারের ছোঁয়াচে রোগে আক্রান্ত রোগীদের জন্য| এই হাসপাতালে তাদের চিকিৎসার জন্য প্রয়োজনীয় পরিকাঠামো দেওয়া থাকে| ইয়ানজহং হুয়াং, গ্লোবাল হেলথ ডিপার্টমেন্টের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, এর আগেও চিন নানা ক্ষেত্রে তাদের পারদর্শিতার নিদর্শন রেখেছে| তাই ছয়দিনে হাসপাতাল তৈরি তাদের কাছে কোনো বড় ব্যাপার নয়| জানা গেছে, ছয়দিনে কাজ শেষ করার জন্য দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ইঞ্জিনিয়ার আনা হচ্ছে|খুব শিঘ্রই সেই হাসপাতাল তৈরি হয়ে যাবে, আশা সবার।
জানা গেছে, চিনের ইউহান শহরে এই রোগের প্রাদুর্ভাব সবচেয়ে বেশি দেখা গেছে| সেখানকার হাসপাতালগুলিও প্রায় ভর্তি| ওষুধের দোকানেও ওষুধ বাড়ন্ত| এমন অবস্থায় দাঁড়িয়ে মাত্র ছয়দিনে একটি গোটা হাসপাতাল গড়ার পরিকল্পনা করা হয়েছে চিনে| জানা গেছে, প্রস্তাবিত হাসপাতালে থাকবে মোট ১০০০টি বেড| চাইনিজ স্টেট মিডিয়া দ্বারা পোষ্ট করা একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, ২৫,০০০ স্কয়ার মিটারের একটি জায়গায় ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে খননকার্য|
২০০৩ সালে বেজিং-এ সার্স ভাইরাসের প্রকোপ থেকে বাঁচার জন্য তৈরি হয়েছিল এমনই একটি হাসপাতাল| হাভার্ড মেডিকেল কলেজের গ্লোবাল হেলথ ও সোশ্যাল মেডিসিন লেকচারার জন কফম্যান জানিয়েছেন, এই হাসপাতালগুলি তৈরিই হয় মূলত কোনোপ্রকারের ছোঁয়াচে রোগে আক্রান্ত রোগীদের জন্য| এই হাসপাতালে তাদের চিকিৎসার জন্য প্রয়োজনীয় পরিকাঠামো দেওয়া থাকে| ইয়ানজহং হুয়াং, গ্লোবাল হেলথ ডিপার্টমেন্টের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, এর আগেও চিন নানা ক্ষেত্রে তাদের পারদর্শিতার নিদর্শন রেখেছে| তাই ছয়দিনে হাসপাতাল তৈরি তাদের কাছে কোনো বড় ব্যাপার নয়| জানা গেছে, ছয়দিনে কাজ শেষ করার জন্য দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ইঞ্জিনিয়ার আনা হচ্ছে|খুব শিঘ্রই সেই হাসপাতাল তৈরি হয়ে যাবে, আশা সবার।