ব্রতর বিরুদ্ধে প্রমাণ জোগাড় করে তাকে হাজতে ভরেছে ইরা। আর শতদ্রু ফিরেছে শেষের কবিতায়। শতদ্রু টাকা চুরি করেনি তা সকলের কাছে এবার পরিষ্কার।
আলমারির চাবিতে ফিঙ্গার প্রিন্ট-এর ছবিটা বেশ কৌশলেই ব্রতর কাছ থেকে নিয়েছে ইরা। ঝিলম আর ব্রতর কারসাজি ইরা এবার ধরে ফেলেছে।
ওদিকে ব্রতকে জামিনে ছাড়িয়ে আনার জন্য ইরাকে বারবার অনুরোধ করছে ঝিলম। ইরা রাজি না হলে ঝিলম তার সব অসহায়তার জন্য ইরাকে দায়ী করতে থাকে।
শতদ্রু যেভাবে সকলের কাছে চুরির দায়ে হেনস্থা হয়েছিল সেটা ভুলে যায়নি ইরা। তাই সেও নাছোড়বান্দা। দাদার অপমান সে মুখ বুজে মেনে নেবে কেন? এমনকী পুরো ঘটনাটির জন্য তার আর আকাশের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝি শুরু হয়েছিল। তার ক্ষতিপূরণ দেবে কে?
আর এবার যদি সে তার পূর্ব প্রেমিক ব্রতকে বেইল করিয়ে নিয়ে আসে তা হলে আকাশ আবার তাকে ভুল বুঝবে।
কী করবে এবার ইরা?
জানতে হলে দেখতে থাকুন 'ইরাবতীর চুপকথা' প্রতিদিন সন্ধে ৭ টায় স্টার জলসায়।