পুজোর গন্ধ এসেছে, কাশফুল জেগে উঠেছে। আবারও শারদ প্রভাতে মাততে তৈরি বাঙালি। আর তাই পুজোর তোড়জোড় ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে প্রতিটি ক্লাবে, প্রতিটি প্যান্ডেলে। কারণ দুর্গাপুজোর আর কয়েকদিনই তো বাকি। আর সেই লড়াইয়ে নেমে পড়েছে বেহালা ২৯ পল্লী।
‘জিয়ো বাংলা শারদ সম্মান ২০১৯’-এর পুজোর আড্ডায় জিয়ো বাংলার স্টুডিওতে উপস্থিত হয়েছিল বেহালা ২৯ পল্লী ক্লাব। সঞ্চালক ইকেবানার সাথে নিজেদের পুজো নিয়ে কথা বললেন ক্লাবের সাংগঠনিক সম্পাদক সৌরভ ঘোষ এবং এই ক্লাবের পুজোর দুই শিল্পী ইশিকা চন্দ্র ও দীপ দাস।
কলকাতার নবীন পুজোর মধ্যে অন্যতম এই বেহালা ২৯ পল্লী। এই বছর তাদের পুজো ১৭তম বর্ষে পদার্পণ করতে চলেছে। এই বছর তাদের থিমের ভাবনা ‘স্মৃতি’। মানুষের ভেতরে কত স্মৃতি লুকিয়ে আছে, এই কলকাতা শহরের মধ্যে কত স্মৃতি লুকিয়ে আছে, এই বিশ্বব্রহ্মান্ডে রয়েছে কত স্মৃতি! আর এই সকল স্মৃতিই গুরুত্বপূর্ণ। আর সেটিকেই নিজেদের থিমের মাধ্যমে তুলে ধরতে চলেছে বেহালা ২৯ পল্লী।
এবার আসা যাক ভোগের কথায়। সপ্তমী থেকে নবমী পর্যন্ত বিভিন্ন পদের ভোগ পাওয়া যাবে এই ক্লাবের তরফ থেকে। আর এটি শুধু ক্লাব বা পাড়ার লোকেদের জন্য নেই, এই তিনদিন ভোগের বরাদ্দ থাকবে সাধারণ দর্শনার্থীদের জন্যও।
বেহালা ২৯ পল্লী ক্লাবে আসতে গেলে দমদম কিংবা কবি সুভাষগামী কোনও মেট্রো ধরে নামতে হবে রবীন্দ্র সরোবর মেট্রো স্টেশনে। সেখান থেকে বেহালা যাওয়ার কোনও বাস বা অটো ধরে নামতে হবে অজন্তা সিনেমা হলে। সেখান থেকে কিছুটা হাটলেই পৌছে যাবেন বেহালা ২৯ পল্লী ক্লাবের পুজোমন্ডপে।