বাঁশদ্রোণী একতা | জিয়ো বাংলা শারদ সম্মান ২০১৯

আমাদের কলকাতা শহরে ঠিক কতগুলি ক্লাব দুর্গাপুজোর আয়োজন করে তার হিসাব রাখা বড়ই দুষ্কর। এরকম অনেক পুজোই আছে যারা দীর্ঘদিনের, আবার এমনও পুজো রয়েছে যেগুলি বয়সে সদ্যোজাত বলাই যায়। আর এই দ্বিতীয় শ্রেণীর মধ্যেই অন্তর্ভুক্ত এই বাঁশদ্রোণী একতা। ‘জিয়ো বাংলা শারদ সম্মান ২০১৯’-এর পুজোর আড্ডাজিয়ো বাংলাস্টুডিওতে উপস্থিত ছিল বাঁশদ্রোণী একতা। সঞ্চালক রাহুল-এর সাথে নিজেদের পুজো নিয়ে কথা বললেন ক্লাবের তিন সদস্য বিশ্বজিৎ দাশগুপ্ত, রাজু সরকার এবং বিকাশ ভান্ডারী

এই বছর বাঁশদ্রোণী একতা ক্লাবের দুর্গাপুজো তৃতীয় বছরে পা দিতে চলেছে। আর এই বছর তাদের ভাবনা ‘মায়ের পায়ে অঞ্জলি হোক, অঙ্গদানের অঙ্গীকার’। অর্থাৎ বোঝাই যাচ্ছে, অঙ্গদানের মত মহৎ ভাবনাকে এই বছর নিজেদের থিমের মাধ্যমে তুলে ধরতে চলেছে তারা। এই বছর তাদের প্রতিমা শিল্পী গোপাল পাল, আর তারই হাত ধরে গড়ে উঠছে মায়ের অপরুপ মূর্তি। এই বছর চতুর্থীতে বাঁশদ্রোণী একতার পুজোর শুভ উদ্বোধন হতে চলেছে। এছাড়া নবমীতে ভোগের আয়োজন করছে তারা। আর মায়ের বিসর্জন তারা প্রথা মেনেই করবে দশমীর দিন। বাঁশদ্রোণী একতা ক্লাবে আসতে গেলে দমদম কিংবা কবি সুভাষগামী কোনও মেট্রোয় উঠে নামতে হবে মাস্টারদা সূর্য সেন (বাঁশদ্রোণী) মেট্রো স্টেশনে। সেখান থেকে কিছুটা হাঁটলেই পৌছে যাবেন তাদের পুজোমন্ডপে।   

এটা শেয়ার করতে পারো

...

Loading...