১৯৭৪ সালে হাতে গোনা কয়েকজন কে নিয়ে প্রতিষ্ঠিত হয় ক্লাব। আর সরকারি বৈধতা পায় ১৯৮৮ সালে। তার ঠিক ২ বছর আগে ক্লাবের গুটি কতক সদস্যদের হাত ধরে প্রতিষ্ঠা হয় প্রথম দুর্গোৎসবের। অশ্বিনীনগর সার্বজনীন দুগোৎসব পরিচালনায় অভিযাত্রী ক্লাবের ইতিহাস টা এইরকমই। জিয়ো বাংলা শারদ সম্মান ২০১৯ অনুষ্ঠান উপলক্ষে জিয়ো বাংলার স্টুডিওতে এসে এমনটাই জানালেন ক্লাবের এক সদস্য ফাল্গুনী চ্যাটার্জী। তাছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ক্লাবের আরও দুই সদস্য অনিল সিং ও প্রতিম অধিকারী।
সঞ্চালক রীয়ার সাথে তাদের পুজোর বিষয় জানলাম আমরা, জানল জিয়ো বাংলা-র দর্শকরা। শিল্পী দেবব্রত রায়-র পরিকল্পনায় সেজে উঠেছে এই ক্লাবের মন্ডপ তথা প্রতিমা। অরণ্য সংরক্ষন ও জল অপচয় না করার বার্তা নিয়ে তাদের এবারের থিম “অরণ্য তুমি নীল কন্ঠ”। তাঁদের প্যান্ডেলের উচ্চতা ৩০ ফুট, আর চালচিত্র নিয়ে প্রতিমার উচ্চতা প্রায় ১২ফুট, আর যেহেতু সম্পূর্ণ থিমটি অরণ্য ও জল নিয়ে তাই সবুজ ও নীল রঙই বেশি চোখে পড়বে গোটা পূজা মন্ডপে। চতূর্থীর দিন উদ্বোধনের পরেই দর্শনার্থীদের জন্য খুলে দেওয়া হবে পূজা মন্ডপ। দমদম বা কবি সুভাষ গামী যে কোনও মেট্রো-তে উঠে নামতে হবে বেলগাছিয়া, সেখান থাকে বগুইআটি পোস্ট অফিস সংলগ্ন ফয়রা ভবনের নিকট এই পূজা মন্ডপ।