পূর্ব পাকিস্তানের সম্প্রচার দপ্তরের একটি পরিবারে গভর্নেসের কাজ করে পদ্মা। সেই পরিবারেরই ছেলে আর্য ভাল আঁকে। সে শকুন্তলার মুখ আঁকে পদ্মার মুখের আদলে। আর তা দেখে চমকে যায় এবং বিরক্ত হয় পদ্মা। কারণ সে তার লক্ষ্যচ্যুত হতে পারবে না। সে পাক সেনা অফিসার সরফরাজের গুপ্তচর। পদ্মা যে বাড়িতে থাকে সেই বাড়িতে হঠাৎই একদিন আগমন ঘটে সরফরাজের। অবশ্য তাকে নিমন্ত্রণ জানানো হয় ওই বাড়িতে। বাড়ির কর্তা হিরণ্ময় মুখার্জি নৈশভোজনে ডাকে সরফরাজকে। নিমন্ত্রিত হলেও সরফরাজের আসল উদ্দেশ্য পদ্মার সঙ্গে দেখা করা। সে সেটা বলেও ফেলে সকলকে।
আর্যর ঘরে গিয়ে সে চমকে ওঠে। পদ্মার মুখের আদলে শকুন্তলার ছবি এঁকেছে আর্য। এরপর কী হয় তা জানা যাবে চলতি সপ্তাহেই।
১৯৭১ সালে পূর্ব পাকিস্তান ভেঙে বাংলাদেশ গঠনের প্রতিচ্ছবি ধরা পড়ছে 'সীমানা পেরিয়ে' ধারাবাহিকে। গল্প অনুযায়ী ১৯৭০ সালে নির্বাচনের আগেই সরফরাজকে ঢাকায় পাঠানো হয় বিদ্রোহীদের দমন করার জন্য। আর তখন থেকেই সরফারাজ পদ্মাকে নিশানা বানিয়ে নেয়। এই গল্পের মোড়কেই চলছে এই ধারাবাহিক। পাক সেনা নায়ক সরফারাজের চরিত্রে দেখা যাচ্ছে ভরত কলকে।
'সীমানা পেরিয়ে' দেখুন রাত ৮ টায়।