সে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকের কৃতিদের সংবর্ধনা প্রদান করাই হোক বা সর্ব বাংলা বসে আঁকো প্রতিযোগিতা আর বাকি পাঁচটি ক্লাবের মত তারাও প্রত্যেকবছর এই সামাজিক কাজে নিযুক্ত থাকেন। সামাজিক কর্তব্য করাটাকে তারা অগ্রাধিকার দেয়, তাই দুর্গা পুজোর সময়েও পুজোর পাশাপাশি নানা সামাজিক কাজকর্ম করে থাকে অভিযান গান্ধী কলোনি। জিয়ো বাংলা শারদ সম্মান ২০১৯ অনুষ্ঠান উপলক্ষে জিয়ো বাংলার স্টুডিও-এ উপস্থিত ছিলেন সেই পূজা কমিটির সহ-সম্পাদক তন্ময় চন্দ্র ও দুইজন সাধারণ সদস্য শ্রেয়া চন্দ্র ও সুরোজিত রায়চৌধুরী। সঞ্চালক রীয়া-র সাথে তাদের পুজোর বিষয়ে জানলাম অনেক অজানা তথ্য।
১৯৬৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় অভিযান গান্ধী কলোনি। তার পর একটু একটু করে বর্তমানে ৫২ বছর পূর্ণ করতে চলেছে তাদের দুর্গা পুজো। আর তাই চমক হিসাবে, মানুষের বৈচিত্রময় জীবনধারাকে কেন্দ্র করে শিল্পী ঔমিত্র দাসের ভাবনায় সেজে উঠছে তাদের এবছরের পুজোর থিম “নকসা”। প্যান্ডেলের উচ্চতা ২২ ফুট ও চালচিত্র নিয়ে মায়ের উচ্চতা ১০ফুট। পঞ্চমীর দিন উদ্বোধনের মাধ্যমে শুরু হবে তাদের পুজোর পথচলা। অষ্টমীতে পূজা কমিটির তরফ থেকে মহাভোজের আয়োজন করা হয়। দশমীতে সিঁদুর খেলা ও চোখের জলে বিদায় জানানো হয় উমাকে। দমদম বা কবি সুভাষ-গামী যে কোনও মোট্রোয়ে উঠে নামতে হবে মহানায়ক উত্তম কুমার, সেখান থেকে অটো করে রানী কুঠি-র নিকট অবস্থিত অভিযান গান্ধী কলোনির দুর্গা পুজো।