আমরা চলে গিয়েছিলাম সরস্বতী পুজোর দিনে চেতলা সংলগ্ন কৈলাশ বিদ্যামন্দিরে। একটি আবাসিক স্কুল হিসেবে এটি এখন চলছে। আবাসিকের ছাত্ররা অনেকেই মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী। আমরা শুনেছিলাম তারাই পুজোর বেশিরভাগ জোগাড় করেছে। তাই তাদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলার ইচ্ছে হল অবশ্যই। জেনে নিলাম তাদের থেকে কেমন ছিল তাদের এই দু-তিন দিনের সরস্বতী পুজোর পরিকল্পনা। জিজ্ঞেস করেছিলাম আজকে আর কোনো প্ল্যানিং আছে না কি- যা উত্তর পেলাম, তাতে মোদ্দা কথা দাঁড়ায়, পরীক্ষার সামনে কেউই অন্য কোনো প্ল্যান করতে নারাজ। পুজো এবং তার ফাঁকে পড়া, এই নিয়েই কাটবে আজকে এই আবাসিকের ছাত্রদের দিন। তাদের প্রায় সকলেই একমত যে, পরীক্ষার মধ্যে এই পুজো কিছুটা হলেও পরীক্ষার টেনশন থেকে মুক্তি দিয়েছে।